সেকেন্ড হ্যান্ড বা পুরাতন বাইক কিনতে লক্ষ্য রাখবেন যেসব বিষয়

আসসালামু আলাইকুম প্রিয় পাঠকবৃন্দ, সকলকে আমার ওয়েবসাইটে স্বাগতম। বর্তমানে বেশিরভাগ মানুষ সেকেন্ড হ্যান্ড বা পুরাতন গাড়ি কিনতে চাই। তাদের প্রেক্ষিতে আজকের আর্টিকেলে সেকেন্ড হ্যান্ড বাইক কিনতে লক্ষ্য রাখবেন যেসব বিষয় এটি আলোচনা করব। আশা করি, সেকেন্ড হ্যান্ড বা পুরাতন বাইক কিনতে লক্ষ্য রাখবেন যেসব বিষয় জেনে আপনি উপকৃত হবেন।
সেকেন্ড হ্যান্ড বা পুরাতন বাইক কিনতে লক্ষ্য রাখবেন যেসব বিষয়
আপনি যদি শেষ পর্যন্ত আমাদের সাথে থাকেন তাহলে সেকেন্ড হ্যান্ড বা পুরাতন বাইক কিনতে লক্ষ্য রাখবেন যেসব বিষয় এই সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন। তাহলে চলুন আর কথা না বাড়িয়ে এই সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।
কনটেন্ট সূচিপত্রঃ

ভূমিকা

বর্তমানে বাংলাদেশের মোটরসাইকেলের চাহিদা দিন দিন বেড়েই চলেছে। কেউ চাকরির জন্য, কেউ ব্যবসার ক্ষেত্রে কেউ শখের জন্য এবং কেউ দ্রুত যোগাযোগ করার জন্য নতুন বা পুরাতন বাইক ব্যবহার করছেন। কিন্তু বর্তমানে বাইকের অতিরিক্ত দামের কারণে অনেকের ইচ্ছা থাকলেও নতুন বাইক কিনতে পারেন না এজন্য তারা সেকেন্ড হ্যান্ড বা পুরাতন বাইক কেনেন।

তবে সেকেন্ড হ্যান্ড বা পুরাতন বাইক কেনার ক্ষেত্রে প্রায় সকলেরই কোন না কোন কনফিউশন থাকে। পুরাতন বাইক কেনার জন্য আপনাকে অবশ্যই কিছু বিষয় সচেতন থাকা উচিত। আপনি যদি বাইকটি যাচাই করে না কেনেন, তাহলে এই বাইকটি আপনার বোঝা হয়ে দাঁড়াবে।সাধারণত সেকেন্ড হ্যান্ড বা পুরাতন বাইক কেনার ক্ষেত্রে যে সকল বিষয়ে আমরা কনফিউশনে থাকি।

সেগুলি হচ্ছে আপনি যে বাইকটি কিনবেন সেই বাইকটির বর্তমান দাম কেমন, ইঞ্জিন এবং মেকানিক্যাল অবস্থা কেমন, ব্যক্তির কাগজপত্র ঠিক আছে কিনা, ইত্যাদি এই সম্পন্ন আর্টিকেলে সেকেন্ড হ্যান্ড বাইক কিনতে লক্ষ্য রাখবেন যেসব বিষয় এবং সেকেন্ড হ্যান্ড পুরাতন গাড়ি কেনার সময় যেসব ভুল করা যাবে না বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে।

কম দামে পুরানো বাইক পাবেন যেখানে

আমাদের রাজধানীতে মোটরবাইকের জনপ্রিয়তা এবং চাহিদা দুটোই বেশি। প্রায় প্রতিদিনই প্রয়োজনের তাগিদে এবং শখের বসে বাড়ছে বাইক ব্যবহারকারীর সংখ্যা। বর্তমানে রাজধানীতে যে পরিমাণ যানজট থাকে সেই যানজট থেকে বাস বা অন্যান্য যানবাহনে এক স্থান থেকে অন্য স্থানে যাওয়াটা বেশ সময়সাপেক্ষ। এজন্য, সময় বাঁচিয়ে দ্রুত এক স্থান থেকে আরেক স্থানে যাওয়ার জন্য মোটরবাইকের জনপ্রিয়তা অনেক বেশি।

নতুন বাইক কেনার মত অনেকেরই সাধ্য থাকে না। এজন্য, নিজের সাধ্য অনুযায়ী অনেকেই সেকেন্ড হ্যান্ড আর পুরাতন বাইক কেনেন। ক্রেতাদের চাহিদা অনুযায়ী বর্তমানে বাংলাদেশে রাজধানীসহ বিভিন্ন জায়গায় অনেক পুরাতন মোটরবাইক বিক্রির জন্য শোরুম গড়ে উঠেছে। তবে রাজধানীর মগবাজার, বাংলা মোটর এবং রামপুরা এলাকায় পুরাতন বাহিকে ক্রয় বিক্রয়-শোরুম অধিক পরিমাণে দেখা যায়।

এখন সেকেন্ড হ্যান্ড বা পুরাতন বাইক অনলাইন প্লাটফর্মে বিজ্ঞাপন দিয়ে বিক্রি হয়ে থাকে। এছাড়াও বিক্রেতারা অনেক সময় সরাসরি শোরুমে এসেও সেকেন্ড হ্যান্ড বা পুরাতন গাড়ি বিক্রি করে যায়।সেকেন্ড হ্যান্ড পুরাতন গাড়ি কেনাবেচার জন্য Bikroy.com অনেক পুরাতন গাড়ির বিজ্ঞাপন দিয়ে থাকে। আপনি চাইলে সেখান থেকে সরাসরি মোবাইল নম্বর সংগ্রহ করে, যোগাযোগ করে এবং সবকিছুই যাচাই-বাছাই করে সেখান থেকে ক্রয় করতে পারেন।

সেকেন্ড হ্যান্ড বা পুরাতন বাইক কিনতে লক্ষ্য রাখবেন যেসব বিষয়

আপনারা যারা নিজের শখকে বিলীন করে নিজের সাধ্য অনুযায়ী সেকেন্ড হ্যান্ড বা পুরাতন বাইক কিনতে চান তাদের ক্ষেত্রে সেকেন্ড হ্যান্ড বাইক কিনতে লক্ষ্য রাখবেন যে সব বিষয় এই সম্পূর্ণ বিষয়টি জেনে নেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাহলে চলুন জেনে নেয়া যাক, সেকেন্ড হ্যান্ড বা পুরাতন বাইক কিনতে লক্ষ্য রাখবেন যেসব বিষয়-
বাইক মডিফাই করা কিনা তা যাচাইকরন: বর্তমানে আমাদের বাংলাদেশের প্রেক্ষিতে মডিফাই করা বাইক কেনাটা খুব একটা সুবিধাজনক নয়। কেননা অনেক বিক্রেতা রয়েছে বাইকের দুর্বলতার কারণে মডিফিকেশন করে থাকে। তারপরেও আপনি যদি মডিফাই করা বাইক কিনতে চান তাহলে অবশ্যই সাসপেনশন, ফর্ক, ব্রেক, ইঞ্জিন, ফ্রেম, ফুয়েল ট্যাংক ইত্যাদি এই অংশগুলো ভালোভাবে যাচাই-বাছাই করে নিবেন।

বাইকের বর্তমান যান্ত্রিক কন্ডিশন যাচাই করুন: বাইকের বর্তমান যান্ত্রিক কমিশন যাচাই করার জন্য সবচেয়ে উত্তম উপায় হচ্ছে বাইকের টেস্ট রাইড করে দেখা। তবে যান্ত্রিক কন্ডিশন দেখতে হলে একজন দক্ষ মেকানিক নিয়ে যান্ত্রিক কন্ডিশন টেস্ট করা। একটি বাইকের অভ্যন্তরীণ কোন সমস্যা আছে কিনা সেটা একমাত্র তক্ষক বাইকার অথবা একজন দক্ষ মেকানিক বুঝতে পারে।

বাইকের রিপেয়ার অথবা মেরামত খরচ: আপনি যখন সেকেন্ড হ্যান্ড বা পুরাতন বাইক কিনবেন তখন অবশ্যই বাজেটের ওপর নির্ভর করেই তো বাইক কিনবেন। এজন্য সাধারণত পুরাতন বাইক কিনলে কিছু পার্টস এর প্রয়োজন হয়। আবার অনেকেই রয়েছেন পুরাতন বাইক কেনার পর নতুন করে পছন্দ অনুযায়ী মডিফাই করেন।

তাই সেকেন্ড হ্যান্ড বা পুরাতন বাইক কেনার পূর্বে অবশ্যই একটু হিসাব করে নিবেন। আপনার টোটাল বাজেটের ওপর অবগত থেকে এ সকল বিষয় মাথায় রেখে আপনি সেলার এর সাথে দামাদামি করতে পারবেন।

বাইক পরিচ্ছন্ন কিনা তা যাচাইকরন: যে সকল সেলাররা বাইক বিক্রয় করেন তারা আসলে বাইকের উপরিভাগ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করে থাকেন। কিন্তু বাইকের অভ্যন্তরীণ খুঁটিনাটি পার্টসগুলো পরিষ্কার করেন না। যারা বাইক প্রেমিক রয়েছে, তারা চাইবেন না যে বাইকের অভ্যন্তরীণ কোন পার্টস এর দীর্ঘমেয়াদী কোন ক্ষতি হয়।

এজন্য সেকেন্ড হ্যান্ড বা পুরাতন বাইক কেনার পূর্বে অবশ্যই অভ্যন্তরীণ কাজগুলো ভালোভাবে চেক করে নিবেন। যে সব পার্টসগুলোতে বেশি পরিমাণে ময়লা জমে সেগুলো আগে ভালোভাবে দেখে নিবেন।

রিসেল ভ্যালু: সেলারের সাথে দামদর করার পূর্বে বাইকটির রিসেল ভ্যালু অর্থাৎ বর্তমান মার্কেট ভ্যালু, কত কিলোমিটার চলেছে, কতদিন ব্যবহৃত হয়েছে এবং রিপেয়ার করা হয়েছে কিনা এ সকল বিষয় বিবেচনা করে ছেলের সাথে দামদর করবেন।

সাস্পেনশন, ক্লাচ এবং ব্রেকিং সিস্টেম: একটি বাইকে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ হচ্ছে  সাসপেনশন, ফ্রেম, ক্লাচ, ফুয়েল ট্যাঙ্ক, ইঞ্জিন এবং ব্রেকিং সিস্টেম। এই সকল পার্টসগুলোতে কোন সমস্যা আছে কিনা সেটি খেয়াল করতে হবে। এরপর বাইকের ধোঁয়া স্বাভাবিক অবস্থায় আছে কিনা সেটি দেখুন।

সাইলেন্সার দিয়ে অতিরিক্ত ধোঁয়া বের হচ্ছে কিনা সেটি খেয়াল করুন। এই সকল গুরুত্বপূর্ণ অংশে যদি কোন রকম সমস্যা থাকে তাহলে বুঝতে হবে যে বাইকটি মেরামত বাবদ খরচ অনেক বেশি হবে। সে ক্ষেত্রে সেলারের সাথে কথা বলে ভালোভাবে দামদর করে নিবেন।

টায়ার পরীক্ষা: পরিশেষে সেকেন্ড হ্যান্ড পুরাতন বাইকের টায়ারের উপর নজর দিতে হবে। টায়ারের লেয়ারে যদি কোন রকম ফাটা দাগ থাকে বাট টায়ারের লেয়ার যদি হয়ে যাওয়ার মত দেখায় তাহলে অবশ্যই টায়ার পরিবর্তন করা উচিত। কেননা এরকম টায়ার্ড হার্ড ব্রেক করার সময় খুব একটা সাপোর্ট দিতে পারে না। আশা করি, সেকেন্ড হ্যান্ড বাইক কিনতে লক্ষ্য রাখবেন যে সব বিষয় এটি বুঝতে পেরেছেন।

পুরানো বাইকের লিগ্যাল ডকুমেন্টস চেক করবেন যেভাবে

প্রথমে সেকেন্ড হ্যান্ড বা পুরাতন বাহিকে রেজিস্ট্রেশন পেপার এবং টেক্স টোকেন চেক করুন। টেক্স টোকেনের নিয়মিত ফি দেওয়া আছে কিনা ফি এবং মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়ে গেছে কিনা সেটি অবশ্যই চেক করতে হবে। এরপর রেজিস্ট্রেশনের সাথে বাইকের ইঞ্জিন এবং চ্যাসিস নাম্বার মিলিয়ে নেবেন।
তবে বাইকটি যদি রেজিস্টার অবস্থায় না থাকে তা সেক্ষেত্রে মূল মালিকের সকল যাবতীয় ডকুমেন্ট সংগ্রহ করে নিতে হবে এবং একটি পরিচিত লয়ার এর সাহায্যে রেজিস্টার করে নিতে হবে। মনে রাখবেন, রেজিস্ট্রেশন পেপার ছাড়া বাইক চালানো দন্ডনীয় অপরাধ। এছাড়াও জরিমানার পরিমাণ অনেক বেশি হয়ে থাকে।

আপনি যদি শতভাগ নিরাপদ থাকতে চান তাহলে অবশ্যই সেকেন্ড হ্যান্ড বা পুরাতন বাইক কেনার সময় বাইকের লাইসেন্স এবং এর মেয়াদ আছে কিনা সকল লিগ্যাল ডকুমেন্ট চেক করে লাইক কিনতে হবে। তবেই আপনি শতবার নিরাপদ নিশ্চিত হবেন।

পুরাতন মোটরসাইকেল কেনার সময় যে ভুলগুলো করবেন না

সেকেন্ড হ্যান্ড বা পুরাতন বাইক কেনার সময় আমাদের কিছু সাধারন ভুল অবশ্যই এড়িয়ে চলতে হবে। তাহলে চলুন, পুরাতন মোটরসাইকেল কেনার সময় যে ভুল করবেন না সেগুলি জেনে নেয়া যাক-

  • প্রথমত, মালিকানা সংক্রান্ত কাগজপত্রগুলি সব চেক করে নিবেন। কেননা মালিকানা পরিবর্তন না করে বাইক চালালে ট্রাফিক পুলিশের জরিমানা এবং মামলার সম্মুখীন হতে হবে।
  • পুরাতন বাইক কিনার পূর্বে বাইকের মূল মালিকের সাথে এফিডেভিট বা হরফনামা করে নাম পরিবর্তন এর জন্য এপ্লাই করে রাখবেন। তা নাহলে পরবর্তীতে আপনি ট্রাফিক পুলিশের বিভিন্ন ঝামেলায় পড়বে। এছাড়াও পরবর্তীতে বাইকটির বিক্রি করতে গেলে বিভিন্ন ঝামেলায় পড়বেন।
  • সেলার যদি বাইক নিয়ে কোন ক্রাইম করে থাকে তাহলে এর পুরোপুরি দায়ভার আপনাকে নিতে হবে। তাই ট্রাফিক সকল রিলেটেড ডকুমেন্ট বা পেপারগুলি অবশ্যই চেক করে নিবেন।
  • যদি সম্ভব হয় আপনার সেফটির জন্য রেজিস্ট্রেশন পেপারস  BRTA অফিসে গিয়ে চেক করে নিন এবং ইঞ্জিন নাম্বার এবং টেস্ট নাম্বার মিলিয়ে নিন।
  • অতিরিক্ত সতর্কতার ক্ষেত্রে, বাইকের ক্যাশ মেমো বা ক্রয় রশিদ সেলারকে নিয়ে আসতে বলুন। এরপর ৩০০ টাকার নন-জুডিশিয়াল স্টাম্পে একটি এগ্রিমেন্ট পেপারে সাইন করুন।
  • পরিশেষে, বাইক বেচাকেনার সময় সকল লিগ্যাল ডকুমেন্ট যাচাই-বাছাই করে বুঝে নিবেন। সেকেন্ড হ্যান্ড বা পুরাতন বাইক ক্রয় করার পরে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব বিআরটিএ থেকে বাইকের নাম পরিবর্তন করবেন।

মালিকানা পরিবর্তন না করলে কি হবে

বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ যানবাহনের মালিকানা পরিবর্তন করা নিয়ে একটি জরুরি বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে। সেটি হচ্ছে যারা পুরাতন বাইক ক্রয় করেন এবং বাইক ক্রয় করার পরে মালিকানা পরিবর্তন করেন না তাদের জন্য এ বিষয়টি জানা অত্যন্ত জরুরি।

সড়ক পরিবহন আইন ২০১৮ এর ২১ ধারা অনুযায়ী কোন যানবাহন করার পরে মালিকানা পরিবর্তন করা বাধ্যতামূলক। উক্ত ধারা অনুযায়ী মালিকানা হস্তান্তরের ১ মাসের মধ্যে বিক্রেতা কর্তৃপক্ষকে নির্দিষ্ট ফর্মে ও পদ্ধতিতে উহার অনলিপি ক্রেতার কাছে পাঠাবে এবং ক্রেতা হস্তান্তরের ২ মাসের মধ্যে তার নিজ নামে যানবাহন টি রেজিস্ট্রেশন এর জন্য আবেদন করবে।

যদি কোন ক্রেতা গন এই নিয়ম মেনে না চলে তাহলে সড়ক পরিবহন আইন ২০১৮ এর ৭৪ ধারা অনুযায়ী এটি অপরাধ হিসেবে গণ্য করা হবে। যার ফলে, ক্রেতাকে থাকে ১ মাস কারাদণ্ড বা নগদ ৫ হাজার টাকা অর্থদণ্ডে দণ্ডিত করা হইবে।

এজন্য, সতর্কতা জারি রেখে যারা সেকেন্ড হ্যান্ড বা পুরাতন বাইক কিনতে চাচ্ছেন তারা বাইক কেনার পড়ে অবশ্যই মালিকানা পরিবর্তন করে নিবেন। আপনি যদি মালিকানা পরিবর্তন না করে তাহলে আপনি নিজেই নিজেকে বিপদের দিকে ঠেলে দিচ্ছেন। আশা করি, সকলে সরকারের আইন মেনে যান ব্যবহার করব।

লেখকের শেষ কথা

আশা করছি, এই আর্টিকেলটি পড়ে আপনি এই বিষয়ে অল্প কিছু হলেও সেকেন্ড হ্যান্ড বা পুরাতন বাইক কিনতে লক্ষ্য রাখবেন যেসব বিষয় এই সম্পর্কে জানতে সক্ষম হয়েছেন। যদি এ বিষয়ে আপনাদের মাঝে কোন প্রশ্ন বা মতামত থাকে, তাহলে অবশ্যই আমাদেরকে কমেন্টের মাধ্যমে জানাতে পারেন।

সেকেন্ড হ্যান্ড বা পুরাতন বাইক কিনতে লক্ষ্য রাখবেন যেসব বিষয়  নিয়ে লেখা আমাদের আর্টিকেলটি আপনার ভালো লেগে থাকলে কমেন্ট ও আপনার পরিচিতদের শেয়ার করতে ভুলবেন না। স্বাস্থ্য ও প্রযুক্তি সম্পর্কিত অন্যান্য আর্টিকেল পড়তে আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আমাদের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url