ফেসবুক ও জিমেইলে টু-ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন চালু করার নিয়ম

আধুনিক তথ্য প্রযুক্তির যুগে এসে প্রায় সকলেরই একটি ফেসবুক ও জিমেইল একাউন্ট রয়েছে। আজকে আমি এই আর্টিকেলে ফেসবুক ও জিমেইলে টু-ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন চালু করার নিয়ম সম্পর্কে আলোচনা করব। আপনি যদি ফেসবুক ও জিমেইল অ্যাকাউন্টে টু-ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন চালু করার নিয়ম সম্পর্কে পরিষ্কারভাবে জেনে না থাকেন তাহলে এই আর্টিকেলটি আপনার অনেক উপকারে আসবে।
ফেসবুক ও জিমেইল অ্যাকাউন্টে টু-ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন চালু করার নিয়ম
ফেসবুক ও জিমেইল অ্যাকাউন্টে টু-ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন চালু করার নিয়ম সম্পর্কে জানতে হলে পুরো আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। আশা করছি, আপনারা এই বিষয়ে জেনে আপনার ফেসবুকে একাউন্ট সুরক্ষিত রাখার পাশাপাশি উপকৃত হবেন। তাহলে চলুন আর দেরি না করে এ বিষয়ে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।
পেজ সূচিপত্র

ভূমিকা

শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে শুরু করে অফিস আদালতে সর্বত্রই ফেসবুক ও জিমেইল এর ব্যবহার দিন দিন বাড়ছে। আর এই আধুনিক যুগ এসে অনলাইন একাউন্টের নিরাপত্তার কোন বিকল্প নেই। আমরা প্রায় সকলেই ফেসবুক ও জিমেইল অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে থাকলে অ্যাকাউন্টের নিরাপত্তা নিয়ে খুব কম মানুষই সচেতন থাকে। তাই নিজেদের গুরুত্বপূর্ণ একাউন্ট নিরাপত্তা ও সুরক্ষিত রাখার জন্য গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ গ্রহণ করা উচিত।

ফেসবুক ও জিমেইল অ্যাকাউন্টের নিরাপত্তার জন্য সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য ও কার্যকরীর ফিচার হচ্ছে টু ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন। টুএফএ ফিচারটি চালু করা থাকলে ফেসবুক ও জিমেইলে লগইন করার সময় ইমেইল অথবা ফোন নাম্বারে কোড আসে। এরপর এই কোড ব্যবহার করে ফেসবুক ও জিমেইলে লগইন করা সম্পূর্ণ হয়। আসুন, আমরা এখন ফেসবুক অ্যাকাউন্টে টু-ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন চালু করার নিয়ম জেনে নিই।

ফেসবুক অ্যাকাউন্টে টু-ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন চালু করার নিয়ম

ফেসবুক একাউন্টে টু ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন চালু করতে প্রথমে আপনার ফেসবুক একাউন্টে আইডি পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করে নিবেন। এরপর আপনার ফেসবুক অ্যাপ অথবা ব্রাউজার থেকে "Settings" অপশনে গিয়ে সেটিংস এন্ড প্রাইভেসি (Settings & Privacy) অপশনে ক্লিক করুন।
ফেসবুক অ্যাকাউন্টে টু-ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন চালু করার নিয়ম
এরপর উপরের স্ক্রিনশট অনুযায়ী Password & security অপশনে প্রবেশ করতে হবে।
ফেসবুক অ্যাকাউন্টে টু-ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন চালু করার নিয়ম
তারপর "Two-factor authentication" অপশন ক্লিক করে প্রথমে "Authentication app" অপশন দেখতে পাবেন। এই "Authentication app" সিলেক্ট করে সেটাপ সম্পন্ন করতে পারবেন।
দ্বিতীয় অপশনে "Text massage (SMS)" এটি দেখতে পাবেন। এই অপশনে আপনি যেই নাম্বারে টু-ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন কোড পেতে চান, সেই নাম্বার প্রদান করে Two-factor authentication ফিচারটি সম্পন্ন করতে পারবেন।

এরপর শেষ "Security keys" অপশন এর চেয়ে "Two-factor authentication" এবং "Text massage (SMS)" এই দুটি অপশন অনেক সহজ। এজন্য শেষের অপশনটি ব্যবহার না করে প্রথম দুই অপশন ব্যবহার করা উত্তম। তবে আপনার সুবিধার ক্ষেত্রে আপনি চাইলে ব্যবহার করতে পারেন। আশা করছি, ফেসবুক অ্যাকাউন্টে টু-ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন চালু করার নিয়মটি বুঝতে পেরেছেন।

ফেসবুকে টু-ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন সম্পর্কে সতর্কতা

ফেসবুকে টু-ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন চালু করার পরে অনেকসময় ঝামেলায় পড়তে হয়। এজন্য টুএফএ ফিচার সেবাটি চালু করার পরে যাতে কোনরকম ঝামেলায় পড়তে না হয় সেক্ষেত্রে কিছু বিষয় পরিষ্কার বা নিশ্চিত করা জরুরি। ফেসবুকে টু-ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন বিচারটি এতটাই নিরাপদ চেয়ে একাউন্টের মালিক নিজেও লগইন করতে বিভ্রান্তিতে পড়তে পারে।

উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, টু-ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন নিরাপত্তার কারণে যদি মোবাইল নাম্বার পরিবর্তন করা হয় তাহলে লগইনজনিত সমস্যায় পড়তে পারেন। এজন্য পরিবর্তন করেন তাহলে অবশ্যই তা ফেসবুক টু-ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশনেও কিন্তু পরিবর্তন করতে হবে। এই বিষয়টা অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে।

ফেসবুক অ্যাকাউন্টে লগইন করতে আরেকটি সমস্যায় পড়তে পারেন সেটি হচ্ছে আপনার কাছে থাকা ফোন নাম্বারের সাথে যদি ফেসবুক একাউন্টে টু-ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশনে দেওয়া নাম্বারটি একই না হয় তাহলে বিশাল সমস্যা করতে পারেন। এছাড়াও যেকোনো আকাঙ্ক্ষিত সমস্যা থেকে এড়িয়ে চলার জন্য আগে থেকেই রিকভারি কোডগুলো আপনার স্মার্টফোনে সংরক্ষণ করে রাখুন।

সুতরাং, আপনি যদি ফেসবুক অ্যাকাউন্টে টু-ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন সম্পর্কে এ কয়েকটি বিষয়ে সতর্কতা জারি রাখতে পারেন তাহলে টুএফএ (2FA) ফিচারটি চালু করার পরে কোনরকম আকাঙ্ক্ষিত সমস্যায় পড়বেন না। আশা করছি এ বিষয়টি পরিপূর্ণভাবে বুঝতে পেরেছেন।

ফেসবুকে টু-ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন এর বিকল্প পদ্ধতি কি

ফেসবুকে টু ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন ফিচার এর পাশাপাশি বিকল্প ফিচার হিসেবে থার্ড পার্টি ভেরিফিকেশন অ্যাপ (Third party verification app), অচেনা লগইন সতর্কতা (Unrecognized login alerts) ফেসবুক রিকভারি কোডস (Facebook recovery codes)ইত্যাদি ব্যবহার করতে পারবেন।

ফেসবুক রিকভারি কোডস (Facebook recovery codes): ফেসবুক রিকভারি কোডস ফিচারটির মাধ্যমে রিকভারি কোড ব্যবহার করে টু ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন দ্বারা কোড ছাড়াই ফেসবুকে লগইন করা সম্ভব। সেক্ষেত্রে ফেসবুকের Settings অপশনে গিয়ে Security & Login অপশনে প্রবেশ করতে হবে।

এরপর সেখান থেকে ২ ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন অপশনে গিয়ে রিকভারি কোডস এ  ক্লিক করার পরে Show codes ক্লিক করলে আপনি রিকভারি কোড গুলো দেখতে পাবেন। সেখানে আপনি সর্বোচ্চ ১০টি কোড দেখতে পারবেন সেই কোডগুলোই হচ্ছে আপনার রিকভারি কোডস।

সেই কোডগুলো আপনি সুবিধার ক্ষেত্রে আপনার ফোনে নোট করে রাখুন। তবে মনে রাখবেন এই প্রতিটি কোড একবারই ব্যবহারযোগ্য। এছাড়াও আপনি গেট নিউ কোর্সে ক্লিক করলে আবার নতুন দশটি রিকভারি কোড দেখতে পাবেন। সুতরাং এভাবেই আপনি ফেসবুক রিকভারি কোডস  ফিচারটি ব্যবহার করতে পারবেন।

অচেনা লগইন সতর্কতা (Unrecognized login alerts): আপনার অজান্তে যদি কেউ আপনার নিজের ফেসবুক আইডি লগইন করে কিংবা সন্দেহজনকভাবে কোনো ডিভাইসে যদি আপনার আইডি লগইন করে তাহলে সেক্ষেত্রে অচেনা লগইন সতর্কতা ব্যবহার করে আপনি আপনার আইডি নিরাপদে রাখতে পারেন। এতে আপনার বেশ উপকারে আসবে।

থার্ড পার্টি ভেরিফিকেশন অ্যাপ (Third party verification app): টু ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশনের পাশাপাশি ফেসবুক এর জন্য বিকল্প ভেরিফিকেশন মাধ্যম হচ্ছে গুগল অথেন্টিকেশন। এই অ্যাপটি গুগলের বিশ্বাসযোগ্য একটি প্ল্যাটফর্ম যা আইওএস ও অ্যান্ড্রয়েড উভয় ডিভাইসে ব্যবহার করা যায়।

জিমেইল অ্যাকাউন্টে টু-ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন চালু করার নিয়ম

জিমেইল অ্যাকাউন্ট সুরক্ষিত রাখার জন্য টু-ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন অ্যাপ্লিকেশনটি খুবই কার্যকরী। এর অতিরিক্ত স্তর ওয়ান টাইম পাসওয়ার্ড যা সংক্ষেপে ওটিপি (OTP= One Time Password) ফিচারের মাধ্যমে জিমেইল অ্যাকাউন্ট হারিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম থাকে। এই ওটিপি এর সাহায্যে একাউন্ট হেনস্থকারীদের হাত থেকে সুরক্ষিত রাখা সম্ভব।

আপনার অ্যাকাউন্টটি যদি টু-ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন ফিচারটি চালু করে না থাকেন, তাহলে
গুগল একাউন্টের সেটিংস অপশন থেকে আপনি নিজেই টু-ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন করতে পারবেন। তাহলে জেনে নিন জিমেইল অ্যাকাউন্টে টু-ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন চালু করার নিয়ম-
  • প্রথমে আপনার মোবাইল অথবা ডেক্সটপে ইন্টারনেট কানেকশন চালু করে গুগল অ্যাপ অথবা google.com এ প্রবেশ করুন।
  • এরপর "Manage your account" এই অপশনে ক্লিক করুন।
  • এবার Security ট্যাবে প্রবেশ করে Signing in to google অপশনে ক্লিক করে 2-step verification অপশনটি দেখতে পাবেন।
  • তারপর পরবর্তী পেজে "Get Started" অপশন সিলেক্ট করে আপনার জিমেইল একাউন্টের  পাসওয়ার্ড দিয়ে প্রবেশ করতে হবে।
  • এরপর আপনার জিমেইল আইডিটি কোন ডিভাইসের সঙ্গে সংযুক্ত আছে সেটি দেখাবে সেই ডিভাইসটি নির্ধারণ করতে "Next" অপশনে ক্লিক করতে হবে।
  • এরপরে আপনার মোবাইল ডিভাইসে একটি নোটিফিকেশন আসবে সেটি হচ্ছে 'আপনি কি কোন ডিভাইস থেকে এটি সাইন ইন করতে চান'। তারপর "Yes" সিলেক্ট করতে হবে তাহলে আর জিমেইল লগইনের সময় কোন কোড প্রয়োজন পড়বে না।
আপনার জিমেইল অ্যাকাউন্ট নিরাপত্তার আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম হচ্ছে আনসাবস্ক্রাইব। আপনার মেইলের ইনবক্সে যদি কোন সন্দেহজনক মেইল বারংবার আসতে থাকে সেই মেইল যদি আপনি আনসাবস্ক্রাইব করে দেন তাহলে সেই মেইল আর আসবেনা।

যার ফলে আমাকে বারবার সেই অনাকাঙ্ক্ষিত মেইল ডিলিট করতে হবে না এবং সন্দেহজনক মিল থেকে নিজের জিমেইল অ্যাকাউন্ট নিরাপদে থাকবে। এজন্য আপনাকে শুধু সাবস্ক্রাইব বাটনে ক্লিক করলেই কাজ হয়ে যাবে।

আবার আপনার জিমেইল অ্যাকাউন্টের ইনবক্সের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ মেইল গুলো যদি অন্য ফোল্ডারে সরিয়ে নিতে চান তাহলে "Use Filter" এই অপশনটির মাধ্যমে সেটি করা সম্ভব। তাহলে যদি একাউন্ট বন্ধ হয়ে যায় সেক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ মেইলগুলো হারিয়ে যাবে না।

আপনার জিমেইল একাউন্টে চাইলে আপনি  "Undo sent" মেসেজ ফিচারটি চালু করে রাখতে পারেন। এর ফলে জিমেইল একাউন্টের বড় বড় মেইল লিখার ক্ষেত্রে সুবিধা জনক। এই ফিচারটি চালু করতে হলে জিমেইল এর সেটিংস অপশনে গিয়ে গিয়ার আইকনে ক্লিক করতে হবে।

এরপর "undo sent" অপশনটি সিলেক্ট করে আপনার পছন্দমত সময় সিলেক্ট করে নিতে পারবেন। তবে জিমেইলের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ সময় ৩০ সেকেন্ড। আশা করছি, জিমেইল অ্যাকাউন্টে টু-ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন চালু করার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে জানতে পেরেছেন।

টু-স্টেপ ভেরিফিকেশন এর সুবিধা কি

শুধুমাত্র পাসকোড দ্বারা কোনো অনলাইন ভিত্তিক একাউন্টের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করা সম্ভব নয়। এজন্য অনলাইন ভিত্তিক অ্যাকাউন্টগুলোকে হেনস্তকারীদের হাত থেকে টু-স্টেপ ভেরিফিকেশন বা টু-স্টেপ অথেন্টিকেশন এর ইউনিক কম্বিনেশন ব্যবহার করা হয়।

আপনার গুরুত্বপূর্ণ অনলাইন ভিত্তিক অ্যাকাউন্টের জন্য সর্বোচ্চ নিরাপদ এখন অনেক জরুরী। কেননা এখন বেশিভাগ মানুষই হেনস্ত কারীদের সম্মুখীন হয়। যার ফলে তাদের প্রয়োজনীয় অ্যাকাউন্ট গুলো হারিয়ে ফেলে।

তাই সর্বোচ্চ নিরাপত্তার জন্য টু-স্টেপ ভেরিফিকেশন ফিচারটি অনেক সুবিধা জনক। সুতরাং ফেসবুক জিমেইল একাউন্ট সুরক্ষিত রাখার জন্য টু-স্টেপ ভেরিফিকেশন আপনার  প্রয়োজনীয় একাউন্টকে নিরাপত্তা দেবে বা এর নিরাপত্তা বেশ শক্ত বলা চলে।

শেষকথাঃ ফেসবুক ও জিমেইলে টু-ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন চালু করার নিয়ম

পরিশেষে এ কথা বলে শেষ করব যে এই আধুনিক যুগে এসে অনলাইন ভিত্তিক কার্যক্রমের বা অ্যাকাউন্টের নিরাপত্তা সকলেরই প্রয়োজন রয়েছে। এজন্য অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ অ্যাকাউন্ট গুলোর নিরাপত্তার খাতিরে টু ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন এই ফিচারটি চালু করে রাখবেন। তাহলে আপনার একাউন্ট নিরাপত্তা থাকার পাশাপাশি আপনার অ্যাকাউন্ট হারিয়ে যাওয়া সম্ভাবনা অনেকটাই কমে যাবে।

এই আর্টিকেলে আমি ফেসবুক ও জিমেইল অ্যাকাউন্ট টু-ফ্যাক্টর অথেন্টিফিকেশন চালু করার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করেছি আশা করি আপনারা উপকৃত হয়েছেন। আপনি যদি সম্পূর্ণ আর্টিকেলে কোন বিষয়ে বুঝতে না পারেন তাহলে অবশ্যই কমেন্টের মাধ্যমে জানাবেন। তাহলে আমি যথাযথভাবে সঠিক তথ্য দিয়ে আপনাকে সাহায্য করার সর্বোচ্চ চেষ্টা করব।

ফেসবুক ও জিমেইল অ্যাকাউন্টে টু-ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন চালু করার নিয়ম সম্পর্কিত আমাদের আজকের আর্টিকেলটি আপনার ভালো লেগে থাকলে কমেন্ট ও আপনার পরিচিতদের শেয়ার করতে ভুলবেন না। স্বাস্থ্য ও প্রযুক্তি সম্পর্কিত অন্যান্য আর্টিকেল পড়তে আমাদের ওয়েবসাইট নিয়মিত ভিজিট করুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আমাদের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url