কিভাবে ২০২৪ সালে একটি ফ্যাশন ব্যবসা শুরু করবেন?

আপনি ঠিক এই মুহূর্তে একটি ফ্যাশন ব্যবসা শুরুর করার জন্য পরিকল্পনা করছেন। সেজন্য, একটা ফ্যাশন ব্যবসা কিভাবে শুরু করতে হয় সে বিষয়ে অবশ্যই মূল ধারণা থাকতে হবে। শুধু ফ্যাশন ব্যবসার ক্ষেত্রে নয় প্রতিটা ব্যবসা ক্ষেত্রে নিজের ব্যবসা শুরু করার আগে কিভাবে ব্যবসা শুরু করতে হয় সে বিষয়ে মূল ধারণা থাকতে হয়। প্রথম পর্যায়ে প্রতিটা কাজই কঠিন মনে হলেও নিজেকে সামনের দিকে অগ্রসর হওয়ার চিন্তা করতে হবে এবং নিজেকে স্বনির্ভরশীল হতে হবে।
কিভাবে ২০২৪ সালে একটি ফ্যাশন ব্যবসা শুরু করবেন?
প্রিয় পাঠক, আজকে আমরা আপনাদের সুবিধার্থে কিভাবে ২০২৪ সালে একটি ফ্যাশন ব্যবসা শুরু করবেন সেই বিষয়ে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করব। আপনি যদি একটি ফ্যাশান ব্যবসা শুরু করতে চান, তাহলে অবহেলা না করে সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি একেবারে প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পড়তে থাকুন।
পোষ্ট সূচিপত্রঃ

ভূমিকা

বর্তমান বাংলাদেশ যথেষ্ট পরিমাণে অর্থ থাকলে একটি ফ্যাশন ব্যবসা শুরু করার সহজ। কিন্তু, সেই ব্যবসাটা পর্যায়ক্রমে চালিয়ে নিয়ে যাওয়াটা একটু আলাদা ব্যাপার। একটি ব্যবসাকে রানিং করাটা বেশ সময় সাপেক্ষ এবং প্রচুর ধৈর্যের প্রয়োজন হয়। কেননা, একটি ব্যবসার প্রথম পর্যায়ে ব্যবসাকে চালাতে হলে আপনাকে সবটুকু সময় ব্যয় করতে হবে।
 
আপনি একটি ফ্যাশন ব্যবসা শুরু করার কথা চিন্তা করার পাশাপাশি বর্তমান বাজার গবেষণা করতে হবে। যে আপনি কি ধরনের পণ্য রাখবেন, পন্যের ডিজাইন কি ধরনের হবে, আপনি ব্যবসাতে কি পরিমাণ ইনভেস্ট করতে পারবেন ইত্যাদি। প্রতিটা বিষয়ে পরিকল্পনা করা সহজ কিন্তু আসলে শুরু করাটা অনেক ভিন্ন ব্যাপার। লোক নিয়োগের ক্ষেত্রে একই মানসিকতার মানুষ খুঁজে বের করতে হবে।

তাই আপনি কিভাবে ২০২৪ সালে একটি ফ্যাশন ব্যবসা শুরু করবেন? সেই বিষয়ে জানতে চান, তাহলে মনযোগ সহকারে প্রতিটা বিষয়ে এই পোষ্টের মাধ্যমে জেনে নিন। আশা করছি, আপনারা জেনে অনেক উপকৃত হবেন। তাহলে চলুন, প্রথমে নিজের ব্যবসা শুরু করার আগে যেসব বিষয় জানতে হবে সেই বিষয়ে জেনে নিই।

নিজের ফ্যাশন ব্যবসা শুরু করার আগে যেসব বিষয় জানতে হবে

আপনার নিজের কারবার বা ব্যবসা শুরু করার পূর্বে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় জেনে নিতে হবে। যেগুলো বিষয় আপনার নিজের ব্যবসাকে সঠিকভাবে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে সাহায্য করবে। অনেকের ব্যবসা শুরু হওয়ার করার পরপরই ব্যবসা নিস্তেজ হয়ে পড়ে। কারন তারা ব্যবসা সঠিকভাবে পর্যালোচনা করতে ব্যর্থ হয়। নিজের ব্যবসা শুরু করার আগে যেসব বিষয় জানতে হবে সেগুলো হচ্ছে-
  • একটা ফ্যাশন ব্যবসার ক্ষেত্রে সঠিকভাবে ব্যবস্থাপনা করাটা কঠিন হয়ে যায়। সেদিকে খেয়াল রেখে সঠিক ব্যবস্থাপনা করতে হবে।
  • একটি ফ্যাশন ব্যবসা শুরু করার ক্ষেত্রে সর্বপ্রথম নিজের উপর আত্মবিশ্বাস রাখতে হবে।
  • একটি ব্যবসা শুরু করার সময় নিজ অর্থায়নে সঠিক বিনিয়োগ করার বিষয়টি অত্যন্ত জরুরী।
  • আপনার ফ্যাশন ব্যান্ডটির নকশা পরিকল্পনা করার জন্য আপনাকে অনেক সুদক্ষ হতে হবে।
  • আপনার ব্যবসার ইতিবাচক ফলাফল আনতে হলে, ফ্যাশন শিল্পের উপর আবেগপ্রাপ্ত হতে হবে।
  • ব্যবসার প্রতি যদি আপনি সম্পূর্ণভাবে নিবেদিত না হন, তাহলে লাভের মুখ দেখতে পাওয়াটা বেশ কঠিন হয়ে যাবে।

একটি ফ্যাশন ব্যবসা শুরু করতে কত খরচ হয়?

একটি ফ্যাশন ব্যবসার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন হচ্ছে একটি ফ্যাশন ব্যবসা শুরু করতে কত খরচ হয়? এই প্রশ্নটির উত্তর নির্ভর করবে আপনি ঠিক কোন ধরনের ব্যবসা শুরু করতে চাচ্ছেন। যেমন- আপনি কি অনলাইন ভিত্তিক ফ্যাশন ব্যবসা শুরু করবেন নাকি একটা প্রচলিত দোকান নিয়ে ফ্যাশন ব্যবসা শুরু করবেন। অনলাইন ভিত্তিক ব্যবসার ক্ষেত্রে কম দিয়ে শুরু করা যাবে।

কিন্তু, প্রচলিত দোকানের ক্ষেত্রে অবশ্যই মোটা অংকের মূলধন প্রয়োজন হবে। প্রচলিত দোকান যদি আপনার নিজের জায়গা হয় তাহলে খরচ অনেকটা কম হবে। তবে সে দোকান যদি আপনার নিজের না হয়ে ভাড়ায় চালিত হয় তাহলে খরচ বেশি হবে। আবার প্রতিটি জেলার ক্ষেত্রে দোকান ঘরের ভাড়া একেক রকম হয়। যেমন আপনি যদি রাজধানীতে দোকান দিতে চান তাহলে অনেক খরচ হবে।

আবার, আপনি যদি রাজশাহীতে দোকান নিতে চান তাহলে ঢাকা শহরের চেয়ে কম খরচ হবে। এটি আপনি বিভিন্ন শহর এলাকাতে খোঁজ নিলে বুঝতে পারবেন। যেহেতু খরচের ক্ষেত্রে পার্থক্য অনেক কম বেশি তাহলে আপনি চাইলে অনলাইনভিত্তিক প্লাটফর্মকে ব্যবসার কাজে লাগানো জন্য বেছে নিতে পারেন। কারণ, প্রথম অবস্থায় সকলে অল্প বিনিয়োগে লাভবান হতে চাই।

এছাড়াও এখন প্রায় সকলেই ঘরে বসেই ইনকাম করার চিন্তা করে থাকে। অনলাইনে ফ্যাশন ব্যবসা করাটা মূলধন কম হলেও ব্যবসা করা যাবে, কিন্তু সহজে বিশ্বস্ত প্রচারণাটা একটু জটিল হবে।আপনি আপনার অনলাইন ফ্যাশন ব্যবসাকে ধীরে ধীরে বড় করে প্রচলিত দোকান খুলতে পারবেন। একটি ব্যবসার মূল লক্ষ্য হচ্ছে সেই ব্যবসা থেকে ধীরে ধীরে অনেক ভালো পর্যায়ে নিয়ে যাওয়া।

ফ্যাশন ব্যবসায় কি লাভবান হওয়া যায়?

একটি ফ্যাশন ব্যবসা শুরু করতে কত খরচ হয় সেটি তো জেনে নিয়েছি। এবার চলুন, ফ্যাশন ব্যবসায় কি লাভবান হওয়া যায়? সেই বিষয়ে বিস্তারিত জেনে নেই। ফ্যাশন ব্যবসায় অবশ্যই লাভবান হওয়া যায়। প্রতিটা ব্যবসায় ভালো মুনাফা এবং সফলতা অর্জন করা যায় যদি আপনি বিভিন্ন সফল উদ্যোক্তাদের সঠিক পদক্ষেপগুলো ভালোভাবে অনুসরণ করেন। আপনার পণ্যগুলোকে সহনীয় মূল্যে ক্রয় করতে হবে যাতে আপনি পরবর্তীতে সেই পণ্যটি বিক্রি করে সেখান থেকে মুনাফা অর্জন করতে পারেন।

আবার আপনার সরঞ্জামগুলো পাইকারি খরচের উৎস নিতে হবে। এছাড়াও আপনি যদি তৈরি পোশাক খাতে যেতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই যারা পাইকারি দরে বিক্রি করে তাদের কাছ থেকে পণ্যগুলো নিতে হবে। তা না হলে আপনি মুনাফা অর্জন করতে ব্যর্থ হবেন।

তবে আপনাকে প্রথমে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে হবে যে আপনি কি ধরনের ব্যবসা চালাতে চাচ্ছেন। কেননা নতুন পোশাক তৈরি করা এবং তৈরি পোশাক দুইটাই ভিন্ন ধরনের ব্যবসা। এজন্য নিজের সুবিধা অনুযায়ী আপনি যে ধরনের ব্যবসা করবেন সেটি নির্বাচন করতে হবে। এবার চলুন, কিভাবে ২০২৪ সালে একটি ফ্যাশন ব্যবসা শুরু করবেন? সেই বিষয়ে বিস্তারিত জেনে নেই।

কিভাবে ২০২৪ সালে একটি ফ্যাশন ব্যবসা শুরু করবেন?

ব্যবসা পরিকল্পনা: একটি ফ্যাশন ব্যবসার ক্ষেত্রে সর্ব প্রথম ধাপ হচ্ছে ব্যবসার সঠিক পরিকল্পনা ঠিক কোন ধরনের ফ্যাশন ব্যবসা করবেন। আপনি কি পণ্যগুলো বাইরে থেকে আমদানি করবেন, আপনার পরিচিত দোকানগুলোতে বিক্রি করে দিবেন নাকি আপনি নিজস্ব পোশাকের একটি ব্যবসা শুরু করবেন।

যেখানে সেগুলো তৈরি করে নিজের দোকানে বিক্রি করবেন। ব্যবসা পরিকল্পনা ব্যবসা খাতের প্রধান ধাপ বলছি হচ্ছে কারণ একটি ব্যবসা পরিকল্পনাই নির্ধারণ করে দেবে আপনার ব্যবসার সঠিক লক্ষ্য কি হবে এবং আপনি সেগুলো কিভাবে অর্জন করবেন।

ব্যবসা বা কোম্পানির নাম রেজিস্টার করা: একটি ফ্যাশন ব্যবসা সঠিকভাবে পরিকল্পনা করার পরে দ্বিতীয় ধাপে যেই কাজটি করতে হবে সেটি হচ্ছে একটি নির্ধারিত ব্যবসার নাম রেজিস্টার করা। যখন আপনি অন্য কারো সাথে ব্যবসা নিয়ে আলোচনা করবেন তখন হয়তো সেই ধারণাটা নিজেই কাজে লাগিয়ে ফেলে।

আপনার নির্ধারণ করা ব্যবসা বা কোম্পানির নাম অন্য কেউ আপনার আগে সরকারি ভাবে রেজিস্টার করে নিলো। তাই সবচেয়ে ভালো হয় আপনার পরিকল্পিত বিষয়টি অন্য কারো সাথে আলোচনা করার পূর্বে সেই নামটি রেজিস্টার করে ফেলা। তাহলে আপনি ঝামেলা মুক্ত হয়ে সহজেই আইনগতভাবে একটু ফ্যাশন ব্যবসা শুরু করতে পারবেন।

ব্র্যান্ডের লোগো ডিজাইন করা: একটি নির্দিষ্ট লোগোই হবে আপনার ব্যবসার আসল পরিচয়। এটাই আপনি এমন একটি লোগো তৈরি করুন যেটি আপনার সব প্রতিযোগীদের চেয়ে অনন্য হবে। একটি ব্যবসার ক্ষেত্রে এটি একটি ইতিবাচকক হিসেবে বিবেচনা করা হয়। লোগো ডিজাইনের ক্ষেত্রে আপনার যদি কোনো পরিচিত বা বন্ধু গ্রাফিক্স ডিজাইনার থাকে তাহলে আপনি তার সাথে যোগাযগ করে আপনার  ফ্যাশন ব্যবসার জন্য অনন্য লোগো তৈরি করে নিতে পারেন।

প্রতিযোগীদের নিয়ে গবেষণা করা: বর্তমান বাংলাদেশের প্রতি অনেক বড় শিল্প খাত হিসেবে পরিচিত। এজন্য এই ফ্যাশন শিল্পটি প্রতিনিয়ত পরিবর্তন হয়ে যাচ্ছে। আরেকটি ফ্যাশন ব্যবসা শুরু করার পূর্বে আপনাকে অবশ্যই প্রতিযোগিদের নিয়ে গবেষণা করতে হবে।

প্রতিযোগিতা নিয়ে গবেষণা বলতে তারা কি পদক্ষেপ গ্রহণ করছে, তাদের চেয়েও আপনাকে ভালো পদক্ষেপ নিতে পারবেন। এজন্য, আপনার প্রতিযোগিতা কারা সেটি জানতে হবে, তাদের কোন পন্যটি বেশি পরিমাণে বিক্রি হচ্ছে, তাদের কাষ্টমারদের মন্তব্য শুনুন ইত্যাদি এ সকল বিষয় জেনে তাদের চেয়েও প্রয়োজনীয় ভালো পদক্ষেপ নিতে হবে।

নির্দিষ্ট স্থান নির্বাচন করা: ফ্যাশন শিল্প নিয়ে ব্যবসা করতে চান তাহলে  অবশ্যই সঠিক স্থান নির্ধারণ করতে হবে। আপনি যদি সঠিক স্থান খুঁজে বের করতে পারেন তাহলে আপনার ব্যবসার অর্ধেক কাজ এগিয়ে যাবে। আর এই  স্থান নির্বাচন করা আপনার ব্যবসা টিকে থাকার জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।

নকশার ধারণা নিত্য নতুন হাওয়া: ফ্যাশন ব্যবসার ক্ষেত্রে নকশার ডিজাইনের জন্য আপনাকে দক্ষ ডিজািইনার হতে হবে।  যদি আপনার প্রথম ব্যবসা হয়ে থাকে তাহলে আপনাকে বাজার ধরতে হবে এবং পোশাকের ডিজাইন করার সময় ডিজাইনের নতুনত্ব ধরে রাখতে হবে। আপনি যখন আপনার ফ্যাশন ব্যবসার জন্য বিভিন্ন ডিজাইন তৈরি করবেন তখন আপনি চাইলে আপনার বন্ধু বা পরিবারের সাথে সেই ডিজাইনটি উপযুক্ত কিনা সে ব্যাপারে কথা বলে সিদ্ধান্ত নিতে পারেন।

উপযুক্ত সরবরাহকারী এবং প্রস্তুতকারক: আপনাকে সরঞ্জামগুলোর একটি সরবরাহের কারি খুঁজে বের করতে হবে তারপর একজন যোগ্য কারিগর খুঁজতে হবে যে কিনা আপনার সেবায় সততার সহিত  নিয়োজিত থাকবে। এরপর আপনার কাছে কাচামালগুলো নির্দিষ্ট সাইজ করা, কাটাকাটি করা, আকৃতি দেয়ার কাজ করতে হবে। সেজন্য আপনাকে অবশ্যই একজন দক্ষ প্রস্তুতকারক প্রয়োজন পড়বে যে আপনার পছন্দ অনুযায়ী ডিজাইনগুলো তৈরি করবে।

সঠিক মূল্য বিশ্লেষণ করা: একটি ফ্যাশন ব্যবসা শুরু করার পূর্বে আপনাকে একটি মূল্য ধার্য করতে হবে। আপনার ব্যবসার জন্য একটি নির্দিষ্ট বাজেট নির্ধারণ করতে হবে যেমন আপনার তৈরি খরচ, উৎপাদন খরচ, দোকান ভাড়া ইত্যাদি  এসব খরচের টাকা আলাদা ভাবে  রাখতে হবে।

আপনি যদি অফলাইনে অর্থাৎ কোন নির্দিষ্ট দোকান খুলে ব্যবসা শুরু করতে চান সে ক্ষেত্রে দোকান ভাড়া এবং কর্মচারীদের জন্য টাকা সরিয়ে রাখতে হবে আর যদি আপনি অনলাইনে ব্যবসা করেন সে ক্ষেত্রে ব্যাপারটি ভিন্ন হবে।

ফ্যাশন ব্যবসা শুরু করার সময় যেসব বিষয়ে খেয়াল রাখতে হবে

একটি ফ্যাশন কারবার বা ব্যবসা শুরু করার সময় আমরা অনেকেই কিছু বিষয় খেয়াল রাখি না। এজন্য ফ্যাশন ব্যবসা নিয়ে সর্বশেষ উপদেশ হিসাবে আমি কিছু টিপস তুলে ধরব সেগুলো জেনে আশা করছি  উপকৃত হবেন।
  • মূল্য সঠিকভাবে বিশ্লেষণ না করা।
  • ব্যবসার পরিকল্পনা সঠিকভাবে অনুসরণ করতে ব্যর্থ হয়ে যাওয়া।
  • ফ্যাশন ব্যবসা নিয়ে সঠিকভাবে গবেষণা করতে ব্যর্থ হওয়া।
  • সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলো ব্যবহার না করা।
  • প্রতিনিয়ত সোশ্যাল মিডিয়াতে আপনি আপনার তৈরিকৃত পণ্য প্রচার-প্রচারণা না করা।
  • মাথার তৈরিকৃত পণ্যটি কার কাছে বিক্রি করবেন সেই বিষয়ে পরিপূর্ণভাবে পরিষ্কার না হওয়া।

শেষকথাঃ কিভাবে ২০২৪ সালে একটি ফ্যাশন ব্যবসা শুরু করবেন?

পরিশেষে বলতে চাই যে, আপনি যদি উল্লেখিত বিষয়গুলো অনুসরণ করতে পারেন তাহলে অবশ্যই আপনি সঠিক পথে পর্যায়ক্রমে এগিয়ে যাবেন। প্রতিটা ব্যবসার ক্ষেত্রে সঠিক পথ অবলম্বন করাটা অনেক গুরুত্বপূর্ণ। আপনি যদি সঠিক পথ অনুসরণ করে সে পথ অনুযায়ী এগিয়ে যেতে পারেন, তাহলে অবশ্যই ব্যবসায়ে আপনি লাভজনক হতে পারবেন। আপনার প্রতি দোয়া ও শুভকামনা রইলো।

আমরা ইতিমধ্যে কিভাবে ২০২৪ সালে একটি ফ্যাশন ব্যবসা শুরু করবেন? এবং ফ্যাশন ব্যবসা সম্পর্কিত আরো অন্যান্য বিষয় নিয়ে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করেছি। আশা করছি, আপনারা জেনে উপকৃত হবেন। আপনি যদি সম্পূর্ণ পোষ্টে কোন বিষয়ে বুঝতে না পারেন, তাহলে অবশ্যই কমেন্টের মাধ্যমে জানাবেন। তাহলে, যথাযথভাবে সঠিক তথ্য দিয়ে আপনাকে সাহায্য করার সর্বোচ্চ চেষ্টা করব।

কিভাবে ২০২৪ সালে একটি ফ্যাশন ব্যবসা শুরু করবেন? সেই সম্পর্কে লেখা আমাদের আজকের আর্টিকেলটি আপনার ভালো লেগে থাকলে শেয়ার করবেন। এতে অন্য যারা ফ্যাশন ব্যবসা শুরু করতে চাচ্ছে তারাও এই সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে পারবেন। তথ্যবহুল, স্বাস্থ্য এবং প্রযুক্তি সম্পর্কিত অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল পড়তে আমাদের ওয়েবসাইট নিয়মিত ভিজিট করুন। ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আমাদের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url