লো প্রেসার থেকে মুক্তি পাওয়ার ১০টি ঘরোয়া উপায়
আমাদের শারীরিক সমস্যা গুলোর মধ্যে লো প্রেসার ও হাই প্রেসার উভয়ই অতি পরিচিত। লো
প্রেসার এবং হাই প্রেসার দুটিই আমাদের দেহের জন্য ক্ষতিকর। অনেকেই আছেন যারা লো
প্রেসার থেকে মুক্তি পাওয়ার ঘরোয়া উপায় জানতে চান। আবার, অনেকে লো প্রেসার
থেকে মুক্তি পাওয়ার ঘরোয়া উপায় কি এই প্রশ্নটি করে থাকেন। আমাদের কাছে আপনার
প্রশ্নটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আজকের পোষ্টে আমরা লো প্রেসার থেকে মুক্তি পাওয়ার
১০টি ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে আলোচনা করব।
পাশাপাশি এই পোষ্টের মধ্যে আমরা লো প্রেসার (low pressure) সম্পর্কিত বিভিন্ন
তথ্য আলোচনা করার চেষ্টা করব। তাই আমাদের এই পুরো পোষ্টটি মনযোগ সহকারে পড়ুন আর
জেনে নিন লো প্রেসার থেকে মুক্তি পাওয়ার ১০টি ঘরোয়া উপায়। আশা করছি, আপনারা
জেনে উপকৃত হবেন।
পোস্ট সূচিপত্রঃ
ভূমিকা
লো প্রেসারের কারণে সাধারণত ক্লান্তি ভাব এবং মাথা ঘুরতে পারে। যদিও তোরা
ক্ষেত্রে চিকিৎসা পরামর্শ নেওয়া জরুরী তবে কয়েকটি ঘরোয়া উপায়ে এক্ষেত্রে
কার্যকরী হতে পারে। আপনার যদি লো প্রেসার জনিত সমস্যা দেখা দেয় তবে কখনোই
অবহেলা করবেন না। কেননা হাই প্রেসারের মতো লো প্রেসারকেও নিয়ন্ত্রণে রাখা
জরুরী।
আপনি যদি লো প্রেসার থেকে মুক্তি পাওয়ার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে জেনে না থাকেন,
তাহলে এই পোষ্টটি আপনার জন্য অনেক উপকারে আসবে। আমরা আপনাকে এমন সঠিক পরামর্শ
দেওয়ার চেষ্টা করব যার মাধ্যমে আপনি উপকৃত হবেন ইনশাআল্লাহ। তাহলে চলুন, আর
দেরি না করে লো প্রেসার (low pressure) সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্যগুলো জেনে
নিই।
লো প্রেসার কি | লো প্রেসার বলতে কি বোঝায়
সময় টিভির একটি শোতে লো প্রেসার কি এই প্রশ্নটি করা হয়েছিল। এই প্রশ্নের জবাবে
সরকারি হৃদরোগ হাসপাতালের সহযোগী অধ্যাপক মোঃ সালাউদ্দিন বলেন যে মূলত রক্তচাপ
যদি (৯০/৬০) এর আশেপাশে থাকে তাহলে বুঝতে হবে ব্লাড প্রেসার লো অর্থাৎ ব্লাড
প্রেসার কমে গিয়েছে। অর্থাৎ সিস্টোলিক রক্তচাপ ৯০ মি.মি মার্কারি ও
ডায়াস্টোলিক রক্তচাপ ৬০মি.মি মার্কারের নিচে হলে তাকে লো প্রেসার বলে।
প্রেসার যদি একেবারে নিম্ন হয়ে যায় তাহলে, হৃদপিণ্ডে , কিডনি ও মস্তিষ্কে
সঠিকভাবে রক্ত চলাচল করতে পারে না। যার ফলে মানবদেহে বিভিন্ন সমস্যা দেখা দেয়।
এজন্য, লো প্রেসার দেখা দিলে ঘরোয়া পদ্ধতিতে প্রাথমিকভাবে কিছু পদক্ষেপ
নেওয়াটা জরুরি। আমাদের দেহের জন্য হাই প্রেসার এর মত লো প্রেসারও ক্ষতিকর।
লো প্রেসার হওয়ার কারণ
সাধারণত লোক প্রেসার হওয়ার কারণ অতিমাত্রায় পরিশ্রম, ভয়, স্নায়ুর দুর্বলতা,
দুশ্চিন্তা ইত্যাদি থেকে লো প্রেসার হয়ে থাকে। তবে গর্ভবতী মায়েদের ক্ষেত্রে
গর্ভের প্রথম ছয় মাসে হরমোনের প্রভাবের কারণে লো প্রেসার হওয়ার সম্ভাবনা
রয়েছে। এছাড়াও লো প্রেসার হওয়ার আরো কিছু মৌলিক কারণ রয়েছে যেমন
- অপুষ্টি জনিত কারণে
- রক্তশূন্যতা দেখা দিলে
- পানিশূন্যতা দেখা দিলে
- হজমে দুর্বলতা দেখা দিলে
- খাবার সময়মতো না খাওয়া
- ডায়রিয়া বা বেশি পরিমাণে বমি হলে
- হরমোনজনিত ভারসাম্যহীনতা দেখা দিলে
- শারীরিকভাবে দুর্ঘটনার ফলে রক্তপাত ঘটলে
- দীর্ঘমেয়াদী কোন রোগে আক্রান্ত থাকলে
প্রেসার লো হলে কি কি সমস্যা হয় | নিম্ন রক্তচাপের লক্ষণ
আসুন, এবার আমরা জেনে নিব প্রেসার লো হলে কি কি সমস্যা হয় অথবা নিম্ন
রক্তচাপের লক্ষণ কি। আপনি যখন কোন রোগের লক্ষণ বা সমস্যাগুলো বুঝতে পারবেন
তখন আপনি তৎক্ষণাৎ ভাবে ঘরোয়া উপায় গুলো কাজে লাগাতে পারবেন। কারণ, আপনি
যদি প্রেসার লো এর লক্ষণগুলো জেনে না থাকেন তাহলে তো আপনি কোনোভাবেই বুঝতে
পারবেন না যে আপনার প্রেসার লো হয়ে গিয়েছে। সুতরাং চলুন স্পেশাল লো হলে কি
কি সমস্যা হয় সেটি জেনে নেই।
আরো পড়ুনঃ ডেঙ্গু জ্বর এর লক্ষণ বা উপসর্গগুলো কী
- মাথা ঘোড়া বা হালকা অনুভব করা
- চোখে অন্ধকার বা চোখে ঝাপসা দেখা
- অনেক ক্ষেত্রে মাথা ঘোড়ে অজ্ঞান হয়ে যাওয়া
-
হাত পা ঠান্ডা হয়ে যাওয়া বা বেশি বেশি শ্বাস প্রশ্বাস নেওয়া
- শারীরিক দুর্বলতা ও মানসিক অবসাদগ্রস্থতা
- সবকিছুতে অমনোযোগী হয়ে যাওয়া
- অনেক বেশি পিপাসা অনুভব হওয়া
- হৃৎস্পন্দন মাত্রা অস্বাভাবিক হয়ে গেলে
- নাড়ি বা পালসের গতি বেড়ে যায় ইত্যাদি।
লো প্রেসার থেকে মুক্তি পাওয়ার ১০টি ঘরোয়া উপায়
আমরা অনেকেই প্রাথমিক পর্যায়ে যেকোনো রোগ থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য ঘরোয়া
মাধ্যমকে বেছে নেই। এখন চলুন, আমরা প্রেসার থেকে মুক্তি পাওয়ার ১০ টি ঘরোয়া
উপায় জেনে নিব।
পর্যাপ্ত পানি পান করা: শরীরে পানি শূন্যতা দেখা দিলে বা
ডিহাইড্রেশন হলে লো প্রেসার হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। ডিহাইড্রেশন থেকে রেহাই
পেতে হলে পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করতে হবে। এছাড়াও প্রেসার এর ক্ষেত্রে
ডাবের পানি অনেক কার্যকরী। তাই লো প্রেসার এড়াতে প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণ
পানি খেতে হবে।
কফি পান করা: আপনার যদি লো প্রেসার জনিত সমস্যা থাকেন, তাহলে
আপনি এক কাপ কফি খেলে দেখবেন সাময়িকভাবে লো প্রেসার বৃদ্ধি পাবে। তবে খুব
বেশি কফি খাওয়া যাবেনা। এর কারণ হচ্ছে কফি হচ্ছে ক্যাফেইন সমৃদ্ধ খাবার যা
গ্রহণের ফলে মানবদেহে পানি শূন্যতা দেখা দিতে পারে সুতরাং সেদিকে খেয়াল
রাখতে হবে।
খাবারে লবণ হালকা বৃদ্ধি করা: আপনি যদি খাবারে সামান্য পরিমাণ
লবণ যোগ করে খাবার খান তাহলে আপনার লো প্রেসার বৃদ্ধি করতে সহায়তা করতে
পারে। তবে বিশেষ করে আপনি যদি লো প্রেসারজনিত সমস্যা বেশিরভাগ সময়ই দেখা
দেয় তাহলে অবশ্যই একজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী খাদ্য তালিকাগত
বড় কোনো পরিবর্তন করতে হবে।
শ্বাস প্রশ্বাসের এবং যোগব্যায়াম করা: যোগব্যায়াম এবং
শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যায়াম করলে আমাদের মাংসপেশি শিথিল করে যা লো প্রেসার
নিয়ন্ত্রণ করতে সহায়তা করে। তাই লো প্রেসার জনিত সমস্যায় অনেকটা আরাম পেতে
হলে এ ধরনের ব্যায়াম প্রতিনিয়ত করতে হবে।
নিয়মিত ব্যায়াম করা: যাদের প্রতিনিয়ত হাঁটাহাঁটি করা বা
সাইকেল চালানোর মতো অভ্যাস রয়েছে তাদের ক্ষেত্রে লো প্রেসার খুব কমই দেখা
দেয়। কেননা, প্রতিনিয়ত ব্যায়াম করলে আপনার লো প্রেসার সমস্যা অনেকটাই
কমিয়ে দেয়। এজন্য লো প্রেসারজনিত সমস্যাই ভুগছেন এমন ব্যাক্তিরা নিয়মিত
ব্যায়াম করার চেষ্টা করুন।
তুলসি চা পান করা: তুলসী চা পান করলেও লো প্রেসার নিয়ন্ত্রণ
হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এক্ষেত্রে আপনি একটা গরম পানিতে তুলসী পাতা ফুটিয়ে
তুলসীর চা তৈরি করে ফেলুন, এরপর লো প্রেসার সমস্যা থেকে উপশম পাওয়ার জন্য
তুলসী চা খেয়ে ফেলুন। দেখবেন অনেকটাই আরাম পেয়ে যাবেন।
বিটরুটের রস খাওয়া: বিটরুট হচ্ছে একটি নাইট্রেট সমৃদ্ধ খাবার যা
আমাদের শরীরের রক্তনালীকে সাময়িকভাবে প্রসারিত করতে সহায়তা করে থাকে।
অর্থাৎ বিদ্রোতের রস খেলেও লো প্রেসার নিয়ন্ত্রণে আসার সম্ভাবনা রয়েছে। তবে
যাদের কিডনিজনিত সমস্যা রয়েছে তারা অবশ্যই বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে
বিটরুটের রস খাবেন।
ভারী এবং অতিরিক্ত খাবার না খাওয়া: লো প্রেসার জনিত সমস্যা
থাকলে আপনি সারাদিনে ঘন ঘন প্রচুর পরিমাণে খাবার না খেয়ে অল্প করে
বারবার খাবেন। আপনি যদি ভারি খাবার অতিরিক্ত পরিমাণে খেয়ে ফেলেন, তাহলে
রক্তচাপ অস্থায়ীভাবে কমে যাওয়া সম্ভাবনা রয়েছে কারণ রক্ত পরিপাকতন্ত্রের
দিকে প্রবাহিত হয়। এজন্য চেষ্টা করবেন একসাথে অতিরিক্ত খাবার না খাওয়া।
হাইপার টেনশন না করা: আমাদের মধ্যে অনেকেই আছেন যারা কোন
দুর্ঘটনা বা অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা শুনলে হাইপার টেনশন করে ফেলি। এক্ষেত্রে আপনার
হাই প্রেসার বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এজন্য, আপনার যেমন লো প্রেসার
নিয়ন্ত্রণ করা জরুরী তেমনি হাই প্রেসার নিয়ন্ত্রণ করা ততটাই
জরুরী। সুতরাং কোন অবস্থাতেই হাইপার টেনশন করা যাবে না।
মানসম্পন্ন ঘুম: লো প্রেসার হলে সর্বশেষে আপনার মানসম্পন্ন ঘুম
নিশ্চিত করতে হবে। কেননা পর্যাপ্ত পরিমাণে বিশ্রাম নিলে লো প্রেসার বেড়ে
যায় না। আপনি যদি পর্যাপ্ত পরিমাণে বিশ্রাম না নেন তাহলে লো প্রেসার এর
সমস্যা বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। অতএব একটি সামঞ্জস্য এবং আরামদায়ক
ঘুমের পরিবেশ তৈরি করা জরুরী।
লো প্রেসার হলে কি খাওয়া উচিত না | লো প্রেসার হলে যা খাবেন না
যাদের লো প্রেসার জনিত সমস্যার রয়েছে তাদেরকে কিছু খাবার পরিহার করে চলতে
হবে তা না হলে আরও বেশি বিপাকে পড়তে হবে। লো প্রেসার হলে কি খাবার খাওয়া
উচিত না এই বিষয়ে সম্পর্কে যারা জানেন না তারা ভালোভাবে জেনে নিন। আশা
করছি এটি জেনে আপনার উপকারে আসবে।
লো প্রেসার হলে কোনভাবেই অতিরিক্ত পরিমাণে লবন খাওয়া যাবে না। আবার, যাদের
লো প্রেসার রয়েছে তারা ঠান্ডা জাতীয় খাবার খাওয়া থাকে বিরত থাকবেন।
এছাড়াও সকালে বা খালি পেটে কখনোই জাতীয় খাবার খাবেন না। এসব খাবার খেলে
আপনি আরো বিপাকে পড়তে পারেন।
সুতরাং প্রেসার লো করে দেয় এমন খাবারগুলো খাওয়া থেকে অবশ্যই বিরত থাকতে
হবে। আর যদি এমন খাবার খাওয়ার অভ্যাস থাকে তাহলে অবশ্যই এ জাতীয় খাবার
পরিহার করতে হবে। তাহলে দেখবেন লো প্রেসার কমানোর কিছু ঘরোয়া পদ্ধতি
অবলম্বন করলে প্রেসার লো হবে না।
প্রেসার লো হলে কী খাবেন? | রক্তচাপ কমে যাওয়ার প্রবণতায় যা খাবেন
লো প্রেসার হলে কি খাওয়া উচিত না অথবা লো প্রেসার হলে যা খাবেন না এই বিষয়ে
তো জেনে নিলাম। এবার চলুন প্রেশার লো হলে কি খাবেন অথবা রক্তচাপ কমে যাওয়ার
প্রবণতায় যা খাবেন সেই সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেই। প্রেসার লো হলে যে
খাবারগুলো খেতে হবে সে সম্পর্কে নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।
খাবার স্যালাইন: যেসব ব্যক্তিরা লো প্রেসার জনিত সমস্যাই
ভুগছেন তাদেরকে অবশ্যই স্যালাইন খেতে হবে। খাবার স্যালাইন দ্রুত প্রেসার
বাড়ানোর পাশাপাশি শারীরিক দুর্বলতা কাটানো জন্য খুবই কার্যকর একটি খাবার।
দুধ: যারা লো প্রেসার জনিত সমস্যায় ভুগছেন তারা রাতে ঘুমাতে
যাওয়ার আগে এক কাপ গরম দুধ খেতে পারেন। কেননা, এতে রয়েছে উচ্চ মানের ফ্যাট
ও প্রোটিন যা দ্রুত প্রেসার বাড়াতে সাহায্য করে।
লবন: লবণে সাধারণত সরাসরি সোডিয়াম থাকে তাই এটি সহজেই রক্তচাপ
বৃদ্ধি করে। তবে এক্ষেত্রে সরাসরি লবণ খাওয়া যাবে না। আপনি চাইলে এক কাপ
পানির সাথে হালকা লবণ ও চিনি মিশিয়ে খেতে পারেন।
বিটের রস: বিটের রসে সাধারণত সোডিয়াম (Na) এর পরিমাণ বেশি থাকে।
এজন্য বিদেশ জুস রক্তচাপ সামঞ্জস্য বজায় রাখে বা স্বাভাবিক রাখতে সহায়তা
করে।
তৈলাক্ত মাছ: যেসব ব্যক্তিদের লো প্রেসারের সমস্যা রয়েছে তারা
চাইলে প্রচুর পরিমাণে তৈলাক্ত মাছ খেতে পারেন এতে প্রেসার তাড়াতাড়ি
বেড়ে যাবে।
রক্তস্বল্পতা দূর করে এমন খাবার: লো প্রেসারের ক্ষেত্রে
রক্তস্বল্পতা দূর করে এমন খাবার খাওয়া উচিত। যেমন মনে করেন ভিটামিন সি,
লেবু জাতীয় ফলমূল, মসুর ডাল, লাল শাক, পালং শাক, কচুর শাক, সিমের বিচি,
সামুদ্রিক মাছ, মুরগির মাংস, গরুর মাংস, ডাল ইত্যাদি।
লেখকের কিছু শেষকথা
আমরা ইতিমধ্যে লো প্রেসার থেকে মুক্তি পাওয়ার ১০টি ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে
আলোচনা করেছি। আশা করছি, এই পোস্টটি অনুসরণ করে আমাদের জীবনের মান পরিবর্তন
করলে আমরা অনেকেই লো প্রেসার থেকে রেহাই পাবো। আপনি যদি সম্পূর্ণ আর্টিকেলে
কোন বিষয়ে বুঝতে না পারেন, তাহলে অবশ্যই কমেন্টের মাধ্যমে জানাবেন। তাহলে
আমি যথাযথভাবে সঠিক তথ্য দিয়ে আপনাকে সাহায্য করার সর্বোচ্চ চেষ্টা করব।
লো প্রেসার থেকে মুক্তি পাওয়ার ১০টি ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে লেখা আমার আজকের
আর্টিকেলটি আপনার ভালো লেগে থাকলে শেয়ার করবেন। এতে অন্যরাও হাই প্রেসার
সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে পারবেন। তথ্যবহুল স্বাস্থ্য ও প্রযুক্তি
সম্পর্কিত অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল পড়তে আমাদের ওয়েবসাইট নিয়মিত ভিজিট
করুন। ধন্যবাদ।
আমাদের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url