রমজান মাসের সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি সকল জেলার ২০২৪
আপনি কি ২০২৪ সালের সকল বিভাগের রমজান মাসের সাহ্রি ও ইফতারের
সময়সূচি খুঁজছেন? তাহলে আমাদের এই পোষ্টের মাধ্যমে বাংলাদেশ ইসলামিক
ফাউন্ডেশনের প্রকাশিত রমজান মাসের সাহ্রি ও ইফতারের সময়সূচি জেনে নিন।
বরকতময় মাহে রমজানের ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের জন্য সেহরি ও ইফতারের
সময়সূচি ইসলামিক ফাউন্ডেশন কর্তৃক প্রকাশিত করা হয়েছে। মাহে রমজান মাসে
সকল মুসলিমকেই সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি জেনে রাখা জরুরি। তাহলে চলুন কথা না
বাড়িয়ে বিভিন্ন জেলার রমজান মাসের সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী জেনে নেই।
পোষ্ট সূচিপত্রঃ
উপস্থাপনা
প্রতি বছরের মত এই বছরেও রমজান মাসের চাঁদ দেখা সাপেক্ষে ১২ অথবা ১৩ মার্চ রমজান
শুরু হতে পারে। বাংলাদেশ ইসলামিক ফাউন্ডেশন ১২ই মার্চ ধরে ঢাকার সেহরি ও
ইফতারের সময়সূচি নির্ধারণ করেছেন। আশা করা হচ্ছে, মার্চ মাসের ১১ তারিখ রোজ
সোমবার তারাবির নামাজ পড়তে হবে এবং শেষ রাতে সেহরি খেতে হবে। ইসলামিক ফাউন্ডেশন
সময়সূচি অনুযায়ী প্রথম রমজানে সেহরির শেষ সময় ভোর ৪ঃ৫১ মিনিটে ও ইফতারের
সময় ৬ঃ১০ মিনিটে।
ঢাকার রমজান মাসের সাহ্রি ও ইফতারের সময়সূচি ২০২৪
বাংলাদেশের মাহে রমজানের ইফতার ও সেহরির সময়সূচি বিভিন্ন স্থান ভেদে ভিন্ন ভিন্ন হয়ে থাকে। বাংলাদেশ ইসলামিক ফাউন্ডেশন নির্ভুলভাবে সময়সূচি প্রকাশ করে থাকে। এই সময়সূচী অনুসরণ করে ধর্মপ্রাণ মুসলিমরা তাদের দৈনন্দিন জীবন এবং ইবাদতের সময়সূচী গুছিয়ে নিতে পারে। নিম্নে রমজানের যে ক্যালেন্ডার দেওয়া হয়েছে সেটা শুধু ঢাকা শহরের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। সূত্রঃ বাংলাদেশ ইসলামিক ফাউন্ডেশন
বিভিন্ন জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি ২০২৪
আমাদের বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার সাথে তাল মিলিয়ে বিভিন্ন জেলা ও শহরের
মানুষজন ইফতার এবং সেহেরি করে থাকি। আমার সকলেই জানি একেক জেলার সেহরি ও
ইফতারের সময়সূচি এক এক রকম হয়ে থাকে। নির্দিষ্ট সময়ে যেহেতু ইফতার
এবং সেহেরি করতে হয় সেহেতু ইফতার ও সেহরির সময়সূচি মেনে চলা অত্যন্ত
জরুরী।
আরো পড়ুনঃ কি কি করলে রোজা ভাঙে না জেনে নিন
উপরে আমরা ঢাকা শহরের ইফতার ও সেহেরির সময়সূচি উল্লেখ করেছি। এবার আমরা
বিভিন্ন জেলার সময়ের পার্থক্য উল্লেখ করব। সেসব জেলার সাথে আপনারা শুধু
ঢাকার সময়ের সাথে তাদের নিকটবর্তী এলাকার সেহরি ও ইফতারের সময় কমবেশি
(+,-) করে নিবেন। "+' এই চিহ্ন দ্বারা ঢাকা শহরের ইফতার ও সেহেরীর
সময়ের নিকটবর্তী এলাকার সময়ের সাথে যোগ করতে হবে এবং '-' চিহ্ন
দ্বারা বিয়োগ করতে হবে।
ঢাকা বিভাগের সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী
এবার চলুন, আমরা ঢাকা বিভাগের কয়েকটি জেলার সেহেরি ও ইফতারের সময়সূচি
জেনে নিই। আশা করছি, আপনারা সঠিক সময় জেনে উপকৃত হবেন।
সূত্রঃ ইসলামিক ফাউন্ডেশন
মুন্সিগঞ্জ: মুন্সিগঞ্জের সেহরির সময় ঢাকার সময়ের সাথে মিল
থাকবে এবং ইফতারের সময় ঢাকার সময়ের সাথে ২ মিনিট বেশি হবে।
রাজবাড়ী: রাজবাড়ীর সেহরির শেষ সময় ও ইফতারের সময় ঢাকার
সময়ের থেকে ৪ মিনিট বেশি হবে।
মাদারীপুর: মাদারীপুরের সেহেরির শেষ সময় ২ মিনিট বেশি এবং
ইফতারের সময় ঢাকার সময়ের সাথে মিল থাকবে।
গোপালগঞ্জ: গোপালগঞ্জের সেহরির শেষ সময় ঢাকার
সময় অপেক্ষা ৪ মিনিট বেশি এবং ইফতারের সময় ১ মিনিট বেশি হবে।
ফরিদপুর: ফরিদপুরের সেহরির শেষ সময় ঢাকার সময় অপেক্ষা ২
মিনিট বেশি এবং ইফতারের সময় ২ মিনিট বেশি হবে।
নরসিংদী: নরসিংদীর সেহরির শেষ সময় ঢাকার সময় অপেক্ষা ২
মিনিট কম এবং ইফতারের সময় ১ মিনিট কম হবে।
গাজীপুর: গাজীপুরের সেহরির শেষ সময় ঢাকার সময় অপেক্ষা ১
মিনিট কম এবং ইফতারের সময় ১ মিনিট কম হবে।
শরীয়তপুর: শরীয়তপুরের সেহরির শেষ সময়
ঢাকার সময় অপেক্ষা ২ মিনিট বেশি এবং ইফতারের সময় ১ মিনিট কম হবে।
নারায়ণগঞ্জ: নারায়ণগঞ্জের সেহরির শেষ সময় ঢাকার সাথে মিল থাকবে এবং
ইফতারের সময় ১ মিনিট কম হবে।
টাঙ্গাইল: টাঙ্গাইলের
সেহরির শেষ সময় ঢাকার সাথে মিল থাকবে এবং ইফতারের সময় ২ মিনিট কম
হবে।
মানিকগঞ্জ: মানিকগঞ্জের সেহরির শেষ সময় ঢাকার সাথে মিল থাকবে
এবং ইফতারের সময় ২ মিনিট বেশি হবে।
রাজশাহী বিভাগের সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি
ঢাকা বিভাগের বিভিন্ন জেলার ইফতারের সময়সূচী উপরে আলোচনা করেছি। এবার
চলুন, রাজশাহী বিভাগের কয়েকটি জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি জেনে নেওয়া
যাক।
সূত্রঃ ইসলামিক ফাউন্ডেশন
রাজশাহী: রাজশাহীর সেহরির শেষ সময় ঢাকার সময় অপেক্ষা ৫
মিনিট বেশি এবং ইফতারের সময় ৮ মিনিট বেশি হবে।
আরো পড়ুনঃ যে কারণে রোজা ভেঙে যায় বিস্তারিত জানুন
নাটোর: নাটোরের সেহরির শেষ সময় ঢাকার সময় অপেক্ষা ৪ মিনিট
বেশি এবং ইফতারের সময় ৭ মিনিট বেশি হবে।
নওগাঁ: নওগাঁর সেহরির শেষ সময় ঢাকার সময় অপেক্ষা ৩ মিনিট
বেশি এবং ইফতারের সময় ৮ মিনিট বেশি হবে।
পাবনা: পাবনার সেহরির শেষ সময় ঢাকার সময় অপেক্ষা ৪ মিনিট
বেশি এবং ইফতারের সময় ৫ মিনিট বেশি হবে।
বগুড়া: বগুড়ার সেহরির শেষ সময় ঢাকার সময় অপেক্ষা ১ মিনিট
বেশি এবং ইফতারের সময় ৬ মিনিট বেশি হবে।
সিরাজগঞ্জ: সিরাজগঞ্জের সেহরির শেষ সময় ঢাকার সময় অপেক্ষা
১ মিনিট বেশি এবং ইফতারের সময় ৪ মিনিট বেশি হবে।
জয়পুরহাট: জয়পুরহাটের সেহরির শেষ সময় ঢাকার সময় অপেক্ষা
২ মিনিট বেশি এবং ইফতারের সময় ৮ মিনিট বেশি হবে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ: চাপাই নবাবগঞ্জের সেহরির শেষ সময় ঢাকার
সময় অপেক্ষা ৬ মিনিট বেশি এবং ইফতারের সময় ১০ মিনিট বেশি হবে।
সিলেট বিভাগের সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি
রাজশাহী বিভাগের বিভিন্ন জেলার ইফতারের সময়সূচী উপরে আলোচনা
করেছি। এবার চলুন, সিলেট বিভাগের কয়েকটি জেলা বা শহরের সেহরি ও ইফতারের
সময়সূচি জেনে নেওয়া যাক।
সূত্রঃ ইসলামিক ফাউন্ডেশন
সিলেট: সিলেটের সেহরির শেষ সময় ঢাকার
সময় অপেক্ষা ৯ মিনিট কম এবং ইফতারের সময় ৪ মিনিট কম হবে।
হবিগঞ্জ: হবিগঞ্জ এর সেহরির শেষ সময় ঢাকার সময় অপেক্ষা ৬ মিনিট কম
এবং ইফতারের সময় ৩ মিনিট কম হবে।
সুনামগঞ্জ: সুনামগঞ্জ এর সেহরির শেষ সময় ঢাকার
সময় অপেক্ষা ৭ মিনিট কম এবং ইফতারের সময় ২ মিনিট কম হবে।
মৌলভীবাজার: মৌলভীবাজারের সেহরির শেষ সময় ঢাকার
সময় অপেক্ষা ৮ মিনিট কম এবং ইফতারের সময় ৮ মিনিট কম হবে।
খুলনা বিভাগের সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি
সিলেট বিভাগের বিভিন্ন জেলার ইফতারের সময়সূচী উপরে আলোচনা করেছি। এবার
চলুন, খুলনা বিভাগের কয়েকটি জেলা বা শহরের সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি জেনে
নেওয়া যাক।
সূত্রঃ ইসলামিক ফাউন্ডেশন
খুলনা: খুলনার সেহরির শেষ সময় ঢাকার সময় অপেক্ষা ৬ মিনিট
বেশি এবং ইফতারের সময় ২ মিনিট বেশি হবে।
ঝিনাইদহ: ঝিনাইদহের সেহরির শেষ সময় ঢাকার সময় অপেক্ষা ৫
মিনিট বেশি এবং ইফতারের সময় ৫ মিনিট বেশি হবে।
যশোর: যশোরের সেহরির শেষ সময় ঢাকার সময় অপেক্ষা ৬ মিনিট
বেশি এবং ইফতারের সময় ৪ মিনিট বেশি হবে।
বাগেরহাট: বাগেরহাটের সেহরির শেষ সময় ঢাকার সময় অপেক্ষা ৫
মিনিট বেশি এবং ইফতারের সময় ১ মিনিট বেশি হবে।
নড়াইল: নড়াইলের সেহরির শেষ সময় ঢাকার সময় অপেক্ষা ৫
মিনিট বেশি এবং ইফতারের সময় ২ মিনিট বেশি হবে।
মেহেরপুর: মেহেরপুরের সেহরির শেষ সময় ঢাকার সময় অপেক্ষা ৭
মিনিট বেশি এবং ইফতারের সময় ৭ মিনিট বেশি হবে।
মাগুরা: মাগুরার সেহরির শেষ সময় ঢাকার সময় অপেক্ষা ৪
মিনিট বেশি এবং ইফতারের সময় ৩ মিনিট বেশি হবে।
বরিশাল বিভাগের সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি
খুলনা বিভাগের বিভিন্ন জেলার ইফতারের সময়সূচী উপরে আলোচনা
করেছি। এবার চলুন, বরিশাল বিভাগের কয়েকটি জেলা বা শহরের সেহরি ও
ইফতারের সময়সূচি জেনে নেওয়া যাক।
সূত্রঃ ইসলামিক ফাউন্ডেশন
বরিশাল: বরিশালের সেহরির শেষ সময় ঢাকার সময় অপেক্ষা ২
মিনিট বেশি এবং ইফতারের সময় ২ মিনিট কমবেশি হবে।
ভোলা: ভোলার সেহরির শেষ সময় ঢাকার সময় অপেক্ষা ২ মিনিট
বেশি এবং ইফতারের সময় ৩ মিনিট কম হবে।
বরগুনা: বরগুনার সেহরির শেষ সময় ঢাকার সময় অপেক্ষা ৫
মিনিট বেশি এবং ইফতারের সময় ২ মিনিট কম হবে।
পটুয়াখালী: পটুয়াখালীর সেহরির শেষ সময় ঢাকার সময় অপেক্ষা ৪
মিনিট বেশি এবং ইফতারের সময় ২ মিনিট কম হবে।
ঝালকাঠি: ঝালকাঠির সেহরির শেষ সময় ঢাকার সময় অপেক্ষা ৩
মিনিট বেশি এবং ইফতারের সময় ১ মিনিট কম হবে।
রংপুর বিভাগের সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি
বরিশাল বিভাগের বিভিন্ন জেলার ইফতারের সময়সূচী উপরে আলোচনা করেছি। এবার
চলুন, রংপুর বিভাগের কয়েকটি জেলা বা শহরের সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি জেনে
নেওয়া যাক।
সূত্রঃ ইসলামিক ফাউন্ডেশন
রংপুর: রংপুরের সেহরির শেষ সময় ঢাকার সময় অপেক্ষা ১ মিনিট কম
এবং ইফতারের সময় ৮ মিনিট বেশি হবে।
দিনাজপুর: দিনাজপুরের সেহরির শেষ সময় ঢাকার সময় অপেক্ষা ২
মিনিট বেশি এবং ইফতারের সময় ১০ মিনিট বেশি হবে।
নীলফামারী: নীলফামারীর সেহরির শেষ সময় ঢাকার সময় অপেক্ষা ১
মিনিট বেশি এবং ইফতারের সময় ১০ মিনিট বেশি হবে।
ঠাকুরগাঁও: ঠাকুরগাঁও এর সেহরির শেষ সময় ঢাকার সময় অপেক্ষা ২
মিনিট বেশি এবং ইফতারের সময় ১১ মিনিট বেশি হবে।
পঞ্চগড়: পঞ্চগড়ের সেহরির শেষ সময় ঢাকার সময় অপেক্ষা ১ মিনিট
বেশি এবং ইফতারের সময় ১১ মিনিট বেশি হবে।
গাইবান্ধা: গাইবান্ধার সেহরির শেষ সময় ঢাকার সময় অপেক্ষা ১
মিনিট কম এবং ইফতারের সময় ৬ মিনিট বেশি হবে।
চট্রগ্রাম বিভাগের সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি
রংপুর বিভাগের বিভিন্ন জেলার ইফতারের সময়সূচী উপরে আলোচনা করেছি। চলুন তাহলে
এবার চট্রগ্রাম বিভাগের কয়েকটি জেলা বা শহরের সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি
জেনে নেওয়া যাক।
সূত্রঃ ইসলামিক ফাউন্ডেশন
চট্টগ্রাম: চট্টগ্রামের সেহরির শেষ সময় ঢাকার সময় অপেক্ষা
২ মিনিট কম এবং ইফতারের সময় ৮ মিনিট কম হবে।
কুমিল্লা: কুমিল্লার সেহরির শেষ সময় ঢাকার সময় অপেক্ষা ২
মিনিট কম এবং ইফতারের সময় ৪ মিনিট কম হবে।
ফেনী: ফেনীর সেহরির শেষ সময় ঢাকার সময় অপেক্ষা ২ মিনিট কম
এবং ইফতারের সময় ৫ মিনিট কম হবে।
নোয়াখালী: নোয়াখালীর সেহরির শেষ সময় ঢাকার সময় অপেক্ষা
১ মিনিট কম এবং ইফতারের সময় ৪ মিনিট কম হবে।
খাগড়াছড়ি: খাগড়াছড়ির সেহরির শেষ সময় ঢাকার সময় অপেক্ষা
৫ মিনিট কম এবং ইফতারের সময় ৮ মিনিট কম হবে।
বান্দরবান: বান্দরবানের সেহরির শেষ সময় ঢাকার সময় অপেক্ষা
৪ মিনিট কম এবং ইফতারের সময় ১০ মিনিট কম হবে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া: ব্রাহ্মণবাড়িয়া সেহরির শেষ সময় ঢাকার
সময় অপেক্ষা ৪ মিনিট কম এবং ইফতারের সময় ৩ মিনিট কম হবে।
কক্সবাজার: কক্সবাজারের সেহরির শেষ সময় ঢাকার সময় অপেক্ষা
১ মিনিট কম এবং ইফতারের সময় ১০ মিনিট কম হবে।
ময়মনসিংহ বিভাগের সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি
চট্রগ্রাম বিভাগের বিভিন্ন জেলার ইফতারের সময়সূচী উপরে আলোচনা করেছি। চলুন
তাহলে এবার ময়মনসিংহ বিভাগের কয়েকটি জেলা বা শহরের সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি
জেনে নেওয়া যাক।
সূত্রঃ ইসলামিক ফাউন্ডেশন
ময়মনসিংহ: ময়মনসিংহে সেহরির শেষ সময় ঢাকার সময় অপেক্ষা ২ মিনিট
কম এবং ইফতারের সময় ১ মিনিট বেশি হবে।
জামালপুর: জামালপুরের সেহরির শেষ সময় ঢাকার সময় অপেক্ষা ২
মিনিট কম এবং ইফতারের সময় ৪ মিনিট বেশি হবে।
শেরপুর: শেরপুরের সেহরির শেষ সময় ঢাকার সময় অপেক্ষা ২ মিনিট কম
এবং ইফতারের সময় ৩ মিনিট বেশি হবে।
নেত্রকোনা: নেত্রকোনার সেহরির শেষ সময় ঢাকার সময় অপেক্ষা ৫
মিনিট কম এবং ইফতারের সময় ঢাকার সময়ের সাথে মিল থাকবে।
লেখকের শেষকথা
আমরা রমজান মাসের সাহ্রি ও ইফতারের সময়সূচি (সকল বিভাগের) সম্পর্কে
ইসলামিক ফাউন্ডেশন কর্তৃক বিস্তারিতভাবে আলোচনা করেছি। আশা করছি, আপনারা
জেনে উপকৃত হয়েছেন। আপনি যদি সম্পূর্ণ পোষ্টে কোন বিষয়ে বুঝতে না পারেন,
তাহলে অবশ্যই কমেন্টের মাধ্যমে জানাবেন। তাহলে আমরা আপনাকে সঠিক তথ্য
জানিয়ে দেওয়ার সর্বোচ্চ চেষ্টা করব।
রমজান মাসের সাহ্রি ও ইফতারের সময়সূচি (সকল বিভাগের) ২০২৪ সম্পর্কে
বিস্তারিত তথ্য আপনার যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই বন্ধু বা প্রিয়জনদের
শেয়ার করে দিবেন। এতে তারাও রমজান মাসের সেহরি ও ইফতারের সঠিক সময়সূচি
সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে পারবেন। বিভিন্ন স্বাস্থ্য সম্পর্কিত
গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল পড়তে নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করুন। ধন্যবাদ।
আমাদের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url