কুয়েত কোন কাজের চাহিদা বেশি এবং কুয়েত ভিসা খরচ কত

বর্তমান বিশ্বে কুয়েত সবচেয়ে উন্নত একটি দেশ। এদেশের মুদ্রার মানও অন্যান্য দেশের তুলনায় সবচেয়ে বেশি। বিভিন্ন দেশ থেকে প্রায় লক্ষাধিক শ্রমিক কুয়েতে কাজ করে থাকে। অনেকেই সেই দেশে যাওয়ার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছেন। কুয়েতের যাওয়ার জন্য প্রস্তুতি নেওয়ার সময় কুয়েত ভিসা কার্যক্রম সহ বিভিন্ন কাজ করতে গিয়ে ঝামেলার সম্মুখীন হতে হয়।
কুয়েত কোন কাজের চাহিদা বেশি এবং কুয়েত ভিসা খরচ কত
তাই আজকের পোস্টে আমরা আলোচনা করব কুয়েত কোন কাজের চাহিদা বেশি, কুয়েত ভিসা খরচ, কুয়েতে যেতে কি কি লাগে, কুয়েতের কাজের ভিসা পাওয়ার উপায় কি ইত্যাদি এসব নিয়েই বিস্তারিত তথ্য। আশা করছি, কুয়েত সম্পর্কিত এ যাবতীয় তথ্য জেনে আপনার উপকৃত হবেন।
পোষ্ট সূচিপত্রঃ

উপস্থাপনা

কুয়েত উন্নত এবং মুদ্রার মান সবচেয়ে বেশি হওয়ায় বাংলাদেশ থেকে অনেকেই সেখানে কাজের উদ্দেশ্যে যেয়ে থাকে। সেখানে কোম্পানি ভিসা সহ আরো নানা ধরনের কাজের উদ্দেশ্যে শ্রমিক নিয়ে থাকে। সেই দেশে শ্রমিকদের বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা দেওয়া হয়।

তাই সকলের কাছে সে কুয়েত দেশটি পছন্দ। যারা ইতিমধ্যে কুয়েতে যাওয়ার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছেন বা ভবিষ্যতে সেখানে যাবেন বলে ভেবে রেখেছেন। তাদের সেই দেশে যাওয়ার পূর্বে কুয়েত কোন কাজের চাহিদা সবচেয়ে বেশি এবং কুয়েত ভিসা খরচ কত এই সম্পর্কে জেনে নিতে হবে।

বর্তমানে কুয়েতে কয়েকটি কাজের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। যেগুলো সম্পর্কে জানতে পারলে সেখানে গিয়ে ভালো পরিমাণে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন। তাহলে চলুন, কুয়েত যেতে কত বছর বয়স লাগে এই সম্পর্কে সংক্ষেপে ধারণা নিয়ে রাখি।

কুয়েত যেতে কত বছর বয়স লাগে | How old is it to go to Kuwait?

কুয়েতে যেতে কত বছর লাগে এ বিষয়টি হয়তো অনেকেরই অজানা। চিন্তার কোন কারণ নেই আমরা আপনাকে সঠিক তথ্য দেওয়ার চেষ্টা করেছি। কুয়েতে যেতে আপনার বয়স অবশ্যই ২০ বছরের উপরে হতে হবে। কেননা, কুয়েত শ্রম মন্ত্রণালয়ের ঘোষণাও অনুযায়ী এই শর্ত নির্ধারণ করা হয়েছে। ২০ বছরের বেশি না হলে কুয়েতে যাওয়ার অনুমতি পাওয়া যাবে না।
যদি কেউ তার ২০ বছরের আগেই কুয়েত ভিসার জন্য আবেদন করেন, তাহলে তার ভিসা আবেদনটি দ্রুত সময়ের মধ্যে বাতিল হয়ে যাবে। সুতরাং, কুয়েত যেতে হলে বয়সসীমা ২০ বছরের উপরে হতে হবে এর নিচে কোনো ব্যক্তি কুয়েতে প্রবেশ পারবেন না। আশা করছি, বিষয়টি বুঝতে পেরেছেন। এবার চলুন, কুয়েত যেতে প্রয়োজনীয় কি কি কাগজপত্র লাগে সেই বিষয়েও জেনে নেই।

কুয়েত যেতে কি কি লাগে 

কুয়েতে এজেন্সির মাধ্যমে যেতে হলে কিছু প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস অবশ্যই লাগবে। আবার আপনি যদি এম্বাসির মাধ্যমে প্রক্রিয়ার সম্পন্ন করেন তাহলেও প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিতে হবে। কুয়েত যেতে কি কি লাগে তা নিম্নে উল্লেখ করা হলোঃ
  • বৈধ পাসপোর্ট 
  • বৈধ টিকিট
  • ভিসা
  • একটি সচল ব্যাংক একাউন্ট
  • সচল ব্যাংক একাউন্ট এর স্টেটমেন্ট
  • টাকা জমা দেওয়ার চুক্তিপত্র ও মানি রিসিপ্ট
  • এনআইডি (NID) কার্ডের ফটোকপি এবং তিন কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি।
  • পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট এবং মেডিকেল রিপোর্ট লাগবে।
  • আবেদনকারীর পারিবারিক বিভিন্ন তথ্য
  • চাকরির প্রমাণপত্র ও অভিজ্ঞতা ইত্যাদি।
এগুলো ছাড়াও আরো নানা ধরনের প্রয়োজনের কাগজপত্র লাগতে পারে। আপনারা যারা ইতিমধ্যে কুয়েতে যাওয়ার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছেন তারা কুয়েতে চাকরির বিভিন্ন সার্কুলারে বিস্তারিত আরো তথ্য জেনে নিতে পারবেন। আশা করছি, কুয়েত যেতে কি কি লাগে সেটি জানতে পেরেছেন। এবার চলুন, কুয়েত ভিসার দাম কত সেটি জেনে নেই।

কুয়েত ভিসা খরচ কত | How much is the visa fee for Kuwait?

সরকারিভাবে কুয়েতে যাওয়ার জন্য ভিসার খরচ কত হয় এটি অনেকেই গুগলে সার্চ করে থাকেন। এই বিষয়টি বেশিরভাগ মানুষেরই অজানা। আপনি যখন কুয়েতে যাওয়ার জন্য চিন্তা করবেন তখন আপনাকে অবশ্যই ভিসা খরচ সম্পর্কে বিবেচনা করতে হবে।

শুধু কুয়েত এর ক্ষেত্রে নয় অন্যান্য সকল দেশের ক্ষেত্রে ভিসার খরচ রয়েছে। সাধারণত কুয়েতে যাওয়ার জন্য বিভিন্ন ধরনের ভিসা পাওয়া যায় যেমনঃ কোম্পানি ভিসা, ওয়ার্ক পারমিট ভিসা, শ্রমিক ভিসা, হোটেল কর্মী ভিসা, ড্রাইভিং ভিসা সহ আরো নানা ধরনের ভিসা রয়েছে।
সাধারণত আপনারা কুয়েতে যেই কাজের দক্ষতা অর্জন করে সেখানে যেতে চাচ্ছেন তার ওপর নির্ভর করে ভিসার দাম নির্ধারিত হয়ে থাকে। তবুও আপনাদেরকে আমরা কুয়েতের ভিসার জন্য কত খরচ হতে পারে সেই ধারণাটা দিয়ে রাখি। সরকারিভাবে কুয়েতের ভিসা করতে ৭ থেকে ৮ লক্ষ টাকা লাগে।
 
তবে কুয়েতের ভিসা প্রক্রিয়াকরণ ৩০ থেকে ৪০ হাজার টাকার মধ্যেই হয়ে যায়। তবে একটা বিষয় মনে রাখবেন, যে খরচ বিভিন্ন সময় কমবেশি লাগতে পারে। তাছাড়া আপনি যদি দালালের মাধ্যমে ভিসা করেন তাহলে খরচ আরও বেশি হতে পারে। তবে আমাদের পরামর্শ থাকবে কুয়েতে যাওয়ার সব প্রকার কার্যক্রম সরকারিভাবে নিজে থেকে করার তাহলে আপনার একটি ভালো অভিজ্ঞতা হবে।

এর পাশাপাশি আপনার সকল কার্যক্রম লিগ্যাল হবে। আমরা এতক্ষণ কুয়েতে যাওয়ার প্রাথমিক বিষয় গুলো জেনে নিলাম। এবার কুয়েতে কোন কাজের চাহিদা বেশি? সেই বিষয়টি জেনে নেওয়া জরুরী। আসুন, আমরা সেই বিষয় বিস্তারিত জেনে নেই।

কুয়েত কোন কাজের চাহিদা বেশি | Which job is most in demand in Kuwait?

কুয়েতে অন্যান্য দেশের তুলনায় অর্থনীতির মান অনেক উন্নয়নশীল। এই দেশের মুদ্রার মান বাংলাদেশের তুলনায় ৩০০ গুন বেশি। ১ দিনার (Dinar) বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ৩৬৫ টাকা। আমরা বাঙালিরা সেই দেশের চাহিদা সম্পন্ন কাজের সন্ধান করে থাকি। বর্তমানে কুয়েতে ড্রাইভিং (Driving), নির্মাণ (construction), ও ক্লিনার (Cleaner) এর কাজে প্রচুর চাহিদা রয়েছে।

ড্রাইভিং: আপনার যদি ড্রাইভিং এর দক্ষতা থেকে থাকে তাহলে কুয়েতে গিয়ে ড্রাইভিং এর কাজ করতে পারেন। বর্তমানে কুয়েতে ড্রাইভিং এর কাজের চাহিদা অনেক বেশি। তবে অবশ্যই ড্রাইভিং লাইসেন্স এবং ট্রাফিক নিয়ম-কানুন মেনে ড্রাইভ করতে হবে। সুতরাং, আপনি চাইলে ড্রাইভিং ভিসা নিয়ে কুয়েতে পারেন। তাহলে প্রতি মাসে ভালো পরিমাণে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন।
কন্সট্রাকশন: আপনারা যদি কুয়েতে চাকরির উদ্দেশ্যে যেতে চান তাহলে সেখানে কনস্ট্রাকশনের  কাজ করতে পারেন। বর্তমানে কুয়েতে হাজার হাজার প্রকল্পের কাজ রয়েছে, যেগুলো কাজ করার জন্য বাইরের দেশ থেকে লোক নিয়োগ দিয়ে থাকে। তবে আপনাকে এই প্রকল্পের কাজের জন্য বেশ ভালো অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। তাহলে আপনি সেখানে কনস্ট্রাকশন চাকরি পেয়ে যাবেন।

মসজিদ ক্লিনার: কুয়েত মুসলিম প্রধান দেশ হিসেবে সকলের কাছে পরিচিত। সেই দেশে অনেক মসজিদ রয়েছে যেগুলো পরিষ্কার করার জন্য বিভিন্ন দেশ থেকে শ্রমিকদের নিয়োগ দেওয়া হয়। আপনি যদি কুয়েতে যাওয়ার চিন্তাভাবনা করেন তাহলে আপনি মসজিদ ক্লিনারের কাজ করতে পারেন। এই কাজে সেখানে হ্যান্ডসাম স্যালারি পাওয়া যায়।

রেস্টুরেন্ট: কুয়েতে বিভিন্ন ধরনের অনেক রেস্টুরেন্ট বা হোটেল রয়েছে। সেখানে তারা ওয়েটার বা হিসাব রক্ষক হিসেবে লোক নিয়োগ দিয়ে থাকে। আপনি চাইলে করতে গিয়ে রেস্টুরেন্টে চাকরি করতে পারেন। এই কাজেও বেশ ভালো চাহিদা রয়েছে।

কম্পিউটার অপারেটর: আপনার যদি কম্পিউটারের বিভিন্ন কাজ সম্পর্কে ভালো দক্ষতা থাকে তাহলে কুয়েতে গিয়ে কম্পিউটার অপারেটর হিসেবে কাজ করতে পারেন। সেখানে ডিজিটাল মার্কেটিং, আর্টিকেল রাইটিং, গ্রাফিক্স ডিজাইন, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, কম্পিউটার প্রোগ্রামিং ইত্যাদি সহ বিভিন্ন ধরনের কাজের সুযোগ রয়েছে। কুয়েতে এই কাজে বেশ ভালো অর্থ উপার্জন করা যায়।

এছাড়াও সেখানে আরও বিভিন্ন সহজ কাজ রয়েছে যেমন রাজমিস্ত্রি, সেফ, ডেলিভারি ম্যান, আইটি সেক্টর, সাবান কিপার, শপিংমল, মেকানিক্যাল, সাধারন লেবার, শপকিপার ইত্যাদি এ সকল কাজের উপর যদি আপনার দক্ষতা থাকে তাহলে সেখানে গিয়ে কাজের কোনো অভাব হবে না।

কুয়েত কাজের ভিসা পাওয়ার উপায় কি | Kuwait Work Permit Visa

কুয়েত কাজের ভিসা পাওয়ার একটি সহজমাধ্যম রয়েছে সেটি হচ্ছে বাংলাদেশ স্বীকৃত এজেন্সির মাধ্যমে যেতে পারেন।আর এজেন্সির  মাধ্যমে যদি ভিসা প্রসেসিং এর কাজ সমস্যা হয়ে থাকে, তাহলে আপনি সরাসরি কুয়েতের এম্বাসি থেকে ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য অ্যাপ্লিকেশন করতে পারবেন।

কিন্তু, দুঃখজনক হচ্ছে বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষ দালালের মাধ্যমে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা করেন। কুয়েত কাজের ভিসা সম্পন্ন করার সবচেয়ে বিশ্বস্ত উপায় হচ্ছে বাংলাদেশ সরকার স্বীকৃত এজেন্সির মাধ্যমে করা। এই এজেন্সির মাধ্যমে কাজ সম্পন্ন করতে হবে যাবতীয় যেগুলো কাগজপত্র লাগে সেসব করে তথ্য আপনাকে তৎক্ষণাৎ জানিয়ে দেয়া হবে।

এক্ষেত্রে আপনাকে শুধুমাত্র এজেন্সিকে টাকা দিতে হয়। আবার আপনি চাইলে আর যদি কোনো কুয়েত প্রবাসী থেকে থাকে তাহলে তার মাধ্যমে এম্বাসিতে জমা দিলে ভিসার প্রসেসিং আরো সহজ হয়ে যাবে। আশা করছি, বিষয়টি ক্লিয়ার হতে পেরেছেন। এবার চলুন, শ্রমিক হিসেবে সরকারি ভাবে কুয়েত যাওয়ার উপায় জেনে নেই।

শ্রমিক হিসেবে সরকারি ভাবে কুয়েত যাওয়ার উপায়

আপনি যদি সরকারিভাবে শ্রমিক হিসেবে কুয়েতে যেতে চান তাহলে আপনাকে প্রাথমিক নিবন্ধন করতে হবে। প্রতিনিয়ত আপনাকে দৈনিক সংবাদপত্রে কুয়েতের বিভিন্ন চাকরির সার্কুলার সম্পর্কে খোঁজখবর নিতে হবে। আমরা ইতিমধ্যে জেনেছি, কুয়েতে সকল প্রকার কাজ অভিজ্ঞতার উপর নির্ভর করে। সেজন্য আপনার প্রশিক্ষণের প্রয়োজন পড়বে।

এছাড়াও কুয়েতের চাকরির জন্য যেতে চাইলে আপনাকে প্রথমে নিবন্ধন করতে হবে। এরপর, আপনার নিকটস্থ জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে প্রবাসী শাখায় গিয়ে যোগাযোগ করে সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী সকল প্রকার প্রক্রিয়াগুলো সম্পন্ন করতে হবে। তাহলেই আপনি কুয়েতে সরকারি ভাবে যেতে পারবেন।

বাংলাদেশ থেকে কুয়েত যেতে কত সময় লাগে

বাংলাদেশ থেকে কুয়েত যেতে কত সময় লাগে বা বাংলাদেশ থেকে কুয়েত কত কিলোমিটার এই বিষয়টি অনেকেই জানতে চাই। বাংলাদেশ থেকে কুয়েতের দূরত্ব হচ্ছে ৪ হাজার ২৮৬ কিলোমিটার।আপনি যদি এটিকে মাইলে হিসাব করেন তাহলে হিসাবে ২ হাজার ৬৩৮ মাইল হবে।

যারা বাংলাদেশ থেকে কুয়েতে ওয়ান স্টপ ফ্লাইটে যায় তাদের ১২ ঘণ্টা ৩০ মিনিটের মত সময় লেগে থাকে। আবার ছাড়া ননস্টপ ফ্লাইট অর্থাৎ ডিরেক্ট ফ্লাইটে যায় তাদের ৬ ঘন্টা ৪৫ মিনিটের মত সময় লাগে। আশা করছি, বিষয়টি বুঝতে পেরেছেন।

লেখকের শেষ কিছুকথা

পরিশেষে বলব যে, কুয়েতে প্রায় সব কাজেরই চাহিদা রয়েছে। শুধু আপনাকে ভালোভাবে দক্ষতা অর্জন করতে হবে। তাহলেই আপনি বেশ ভালো পরিমাণে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন। সে আপনারা যারা প্রতিনিয়ত কুয়েতের বিভিন্ন সম্পর্কে প্রতিনিয়ত সর্বশেষ আপডেট জানতে চান তারা আমাদের ওয়েবসাইটের সাথেই থাকুন।

আশা করছি, উল্লেখিত বিষয়গুলো জেনে আপনারা উপকৃত হয়েছেন। আপনি যদি এই পোষ্টের কোনো অংশ বুঝতে না পারেন, তাহলে অবশ্যই কমেন্টের মাধ্যমে জানাতে পারেন। আমরা আপনাকে সঠিক তথ্য জানিয়ে দেওয়ার সর্বোচ্চ চেষ্টা করব ইনশাআল্লাহ।

কুয়েত কোন কাজের চাহিদা বেশি এবং কুয়েত ভিসা খরচ কত এই সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য আপনার যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই প্রিয়জন বা প্রবাসী ভাইদের শেয়ার করে দিবেন। এতে তারাও এই সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে পারবেন। ধন্যবাদ সবাইকে আসসালামু আলাইকুম।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আমাদের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url