জান্নাতি ২০ সাহাবীর নাম এবং শ্রেষ্ঠ সাহাবীদের নামগুলো জানুন
আজকে একটি গুরুত্বপূর্ণ টপিকে আলোচনা করব সেটা হচ্ছে জান্নাতি ২০ সাহাবীর নাম।
সম্মানিত পাঠক, আপনি কি জান্নাতি ২০ সাহাবীর নাম বিভিন্ন জায়গায় খোঁজাখুঁজি করে
সঠিক সন্ধান খুঁজে পাচ্ছেন না? তাহলে আপনি সঠিক স্থানেই এসেছেন। কেননা আজকের এই
সম্পূর্ণ পোস্ট জুড়ে জান্নাতি ২০ সাহাবীর নাম এবং শ্রেষ্ঠ সাহাবীদের নাম
সম্পর্কে একটি তালিকাবদ্ধ ভাবে আলোচনা করেছি।
জান্নাতি ২০ সাহাবীর নাম, শহীদ সাহাবীদের নাম, আ দিয়ে সাহাবীদের নাম, ক দিয়ে
সাহাবীদের নাম এবং আরো অনেক সাহাবীদের নাম আজকের আর্টিকেল এ প্রকাশ করা হবে তাই
যারা সকল সাহাবীর নাম জানতে আগ্রহী তারা আজকের পোষ্টটি মনোযোগ সহকারে শেষ পর্যন্ত
পড়তে থাকুন তাহলে সকল সাহাবীদের নাম জেনে নিতে পারবেন।
পোষ্ট সূচিপত্রঃ
3. হযরত উসমান (রাঃ)
4. ওমর ইবনুল খাত্তাব (রাঃ)
5. তালহা ইবনে উবাই বিল্লা (রাঃ)
6. উমায়ের ইবনে ওয়াহাব (রাঃ)
7. আলী ইবনে আবু তালিব (রাঃ)
8. হোসাইন ইবনে আলী (রাঃ)
9. আবু উবাইদা ইবনুল জাররা (রাঃ)
10. হারিছা ইবনে নুমান (রাঃ)
11. হযরত সা'দ (রাঃ)
12. হযরত হামজা (রাঃ)
13. হযরত আব্দুর রহমান (রাঃ)
14. হযরত জিয়াদ বিন হারিদ (রাঃ)
15. যুবাইর ইবনুল আওয়াম (রাঃ)
16. ওসমান ইবনে আফফান (রাঃ)
17. ইব্রাহিম ইবনে মুহাম্মদ (রাঃ)
18. বাশার হাবিব বিনতে মাসলামা (রাঃ)
19. সালমান আল ফার্সি (রাঃ)
20. হাসান ইবনে সাবিত (রাঃ)
2. উমর ইবনুল খাত্তাব (রা.)
3. তালহা ইবনে উবাইদিল্লাহ (রা.)
4. যুবাইর ইবনুল আওয়াম (রা.)
5. উসমান ইবনে আফফান (রা.)
6. আলী ইবনে আবু তালিব (রা.)
7. আবদুর রহমান ইবনে আউফ (রা.)
8. সাদ ইবনে আবি ওয়াক্কাস (রা.)
9. সাঈদ ইবনে যায়িদ (রা.)
10. আবু উবাইদা ইবনুল জাররাহ (রা.)
জান্নাতি ২০ সাহাবীর নাম - জান্নাতি সাহাবীদের নাম
আপনারা অনেকেই যারা জানতে চান সাহাবীদের নাম অর্থসহ জান্নাতি ২০ সাহাবীর নাম
এবং জান্নাতি সাহাবীদের নাম। তাদের জন্য আজকের আর্টিকেলের এই অংশটি। অনেক
সাহাবী ছিলেন তার মধ্যে জান্নাতি ২০ সাহাবীর এসেছে কিন্তু আমরা হয়তো সবাই
জানিনা যে জান্নাতি ২০ সাহাবীর নাম বা জান্নাতি সাহাবীদের নাম। তাই এখন আপনাদের
জানাবো জান্নাতি ২০ সাহাবীর নাম গুলো কি কি।
1. আবু বকর সিদ্দিক (রাঃ) - তরুন উটের পিতা
2. হযরত উমর (রাঃ)
3. হযরত উসমান (রাঃ)
4. ওমর ইবনুল খাত্তাব (রাঃ)
5. তালহা ইবনে উবাই বিল্লা (রাঃ)
6. উমায়ের ইবনে ওয়াহাব (রাঃ)
7. আলী ইবনে আবু তালিব (রাঃ)
8. হোসাইন ইবনে আলী (রাঃ)
9. আবু উবাইদা ইবনুল জাররা (রাঃ)
10. হারিছা ইবনে নুমান (রাঃ)
11. হযরত সা'দ (রাঃ)
12. হযরত হামজা (রাঃ)
13. হযরত আব্দুর রহমান (রাঃ)
14. হযরত জিয়াদ বিন হারিদ (রাঃ)
15. যুবাইর ইবনুল আওয়াম (রাঃ)
16. ওসমান ইবনে আফফান (রাঃ)
17. ইব্রাহিম ইবনে মুহাম্মদ (রাঃ)
18. বাশার হাবিব বিনতে মাসলামা (রাঃ)
19. সালমান আল ফার্সি (রাঃ)
20. হাসান ইবনে সাবিত (রাঃ)
জান্নাতি ১০ সাহাবীর নাম
আশারায়ে মুবাশশারা বা দশজন জান্নাতি সাহাবী হলেন:
1. আবু বকর (রা.)
2. উমর ইবনুল খাত্তাব (রা.)
3. তালহা ইবনে উবাইদিল্লাহ (রা.)
4. যুবাইর ইবনুল আওয়াম (রা.)
5. উসমান ইবনে আফফান (রা.)
6. আলী ইবনে আবু তালিব (রা.)
7. আবদুর রহমান ইবনে আউফ (রা.)
8. সাদ ইবনে আবি ওয়াক্কাস (রা.)
9. সাঈদ ইবনে যায়িদ (রা.)
10. আবু উবাইদা ইবনুল জাররাহ (রা.)
১০০+ সাহাবীদের নাম
- যয়নব বিনতে খুজায়মা
- রুফাইদা আল আসলামিয়া
- নুমান ইবনে বশীর
- মিনহাজ ইবনুল আদরা
- যুবাইর ইবনুল আওয়াম
- মিক্কদাদ বিন আমর
- সাওয়াদ বিন গাযিয়্যাহ
- আব্দুল্লাহ বিন আবস
- যায়েদ ইবনে আরকাম
- হাসসান ইবনে সাবিত
- লুবায়নাহ
- ফুযালা ইবনে উবাইদ
- তুলাইব ইবনে উমাইর
- নোমান বিন আমর
- আবদে রাব্বিহি
- খাওয়াত বিন যুবাইর
- শুজা ইবনে ওয়াহাব
- সাবিত ইবনে কায়েস
- খাব্বাব ইবনুল আরাত
- খালিদ বিন ওয়ালিদ
- জায়েদ ইবনুল খাত্তাব
- উমাইর ইবনে ওয়াহাব
- উসামা ইবনে আফফান
- উকবা ইবনে ওহাব
- ইয়াসির ইবনে আমির
- ইব্রাহিম ইবনে মোহাম্মদ
- ওব্বাদ ইবনে বাশার
- হাবিব বিনতে মাসলামা
- সায়িব ইবনে মালিক
- সালমান আল ফারিসী
- হাসসান ইবনে সাবিত
- হোসাইন ইবনে আলী
- ওয়াকিদ ইবনে আবদুল্লাহ
- উমর ইবনুল খাত্তাব
- খালিদ ইবনে রাখবালা
- ওয়াহাব ইবনে উমায়ের
- খুনাইস ইবনে হুজাইফা
- খালিদ ইবনে সাঈদ
- হুজুর ইবনে আদি
- ইুযাইফা ইবনুল ইয়ামান
- সুরাকা ইবনে মালিক
- সাঈদ ইবনে যায়িদ
- শাদাদ ইবনে আউস
- শুজা ইবনে ওয়াহাব
- হাজ্জাজ ইবনে ইলাত
- হারিস ইবনে হিশাম
- সাদ ইবনে রাবি
- রাফি ইবনে ইয়াজিদ
- মিকদাদ বিন আমর
- ওয়াহাব বিন আবী সারাহ
- সালাবা বিন হাতের
- লুবাবাহ আব্দুল মুনযির
- হারিস বিন যিয়াদ
- রিফাআহ বিন আমর
- রবী বিন ইয়াস
- উকবাহ বিন ওহাব
- আমর বিন ইয়াছ
- তোফায়েল বিন মালেক
- মাবাদ বিন কায়েস
- কুতবা বিন আমর
- মুআজ বিন জাবাল
- খাল্লাদ বিন রাফে
- সালাবা বিন আমর
- হারেস বিন আতিক
- সাবেত বিন খানছা
- খুফাফ ইবনে নুদবাহ
- জিবর ইবনে উতাইক
- তালহা ইবনে বারা
- দাহিয়া কালবী
- নুসাইবা বিনতে কাব
- নাওফিল ইবনে হারিস
- নুমান ইবনে বশির
- ফাদল ইবনে আব্বাদ
- বাহহাস ইবনে সালাবা
- মুবাশির ইবনে আবদুল মুনযির
- বশির ইবনে শাআদ
- মুনযির ইবনে আমর
- রুকাইয়াহ বিনতে মুহাম্মদ
- শুকরান সালেহ
- সাঈদ ইবনে আমির আল জুমাহি
- সাবিত ইবনে ওয়াকশ
- হাকিম বিনতে হিযাম
- হামনা বিনতে জাহাশ
- হিলাল ইবনে উমাইয়া
- হাবিব ইবনে মাসলামা
- হুযাইফা ইবনুল ইয়ামান
- সাদ ইবনে উবাদা
- শাম্মাস ইবনে উসমান
- উম্মে সুলাইম বিনতে মিলহান
- কায়েস বিন মাখলাদ
- কাববিন যায়েদ
- হেলাল বিন মুআল্লাহ
- খিরাশ ইবনুস সিম্মাহ
- খুবাইব বিন ইছাফ
- মালেক বিন কুদামা
- খিদাশ বিন কাতাদা
- জাবের বিন খালেদ
- মারওয়ান ইবনুল হাকাম
- যায়িদ ইবনে হারিসা
- আকরাম বিন আবুল আকরাম
- বিলাল বিন রবাহ
- লায়লা বিনতে আল মিনহাল
- শুকরান সালেহ
- শিফা বিনতে আবদুল্লাহ
- সাদ ইবনে উবাদা
- মুগীরা ইবনে শুবা
- মাজমা ইবনে জারিয়াহ
- মিসতাহ ইবনে উসাসা
- মুসআব ইবনে উমাইর
- মুয়াজ ইবনে জাবাল
- রাফি ইবনে ইয়াজিদ
- ফাইরুজ আল দাইলামি
- কুযালা ইবনে উবাইদ
- নুসাইবা বিনতে কাব
- জাফর ইবনে আবি তালিব
- সাওবান ইবনে নাজদাহ
- মুহাম্মদ ইবনে আবি বকর
- লায়লা বিনতপ আল মিনহাল
- শিফা বিনতে আবদুল্লাহ
- সাফিয়া বিনতে রাবিয়া
পুরুষ সাহাবীদের নামের তালিকা
- হয়রত আউফ বিন উসাসা
- হয়রত মুহরিয় বিন নাজলা
- হয়রত ওয়াহশি ইবনে হারব
- হয়রত খলিফা বিন আদি
- হয়রত রবী বিন ইয়াস
- হয়রত আবদুল্লাহ ইবনে সালাম
- হয়রত উসমান ইবনে তালহা
- হয়রত ছালেম
- হয়রত আবু উবাইদা ইবনুল জাররাহ
- হয়রত উসমান বিন মাজউন
- হয়রত আমর বিন সুরাকা
- হয়রত আবু সিনান
- হয়রত মালেক বিন আমর
- হযরত উমর ফারুক
- হয়রত আলী
- হয়রত আবু বকর
- হয়রত হুসাইন বিন হারেস
- হয়রত আবু কাবশাহ
- হয়রত উসমান
- হয়রত হামজা
- হয়রত বিন রবীআহ
- হয়রত সাদ বিন খাওলা
- হয়রত সাঈদ বিন যায়েদ
- হয়রত সাইব বিন উসমান
- হয়রত আমের বিন হারিস
- হয়রত আবদুল্লাহ ইবনে আমর
- হয়রত আব্বাস ইবনে উবাদা
- হয়রত আমর ইবনে আবাসা
- হয়রত উকবা ইবনে ওহাব
- হয়রত উমর ইবনুল খাত্তাব
- হয়রত শুজা বিন ওহাব
- হয়রত হাতেব বিন আমর
- হয়রত আবু সিনান
- হয়রত আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস
- হয়রত আবদুল্লাহ ইবনে আমর
- হয়রত মুআজ বিন জাবাল
- হয়রত উবাদা বিন কায়েস
- হয়রত কুতবা বিন আমের
- হয়রত জমরাহ বিন আমর
- হয়রত উমায়ের বিন হারাম
- হয়রত সুলাইম বিন আমর
- হয়রত হাফে বিন হারেস
- হয়রত নোমান বিন আমর
- হয়রত সুরাকা বিন কাব
- হয়রত মাসউদ বিন আউস
- হয়রত ওদীআহ বিন আমর
- হয়রত আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস
- হয়রত ওয়ালিদ ইবনে ওয়ালিদ
- হয়রত ওব্বাদ ইবনে বাশার
- হয়রত ওয়াহাব ইবনে উমায়ের
- হয়রত কুতবা ইবনে আমির
- হয়রত মিকদাদ ইবনে আসওয়াদ
- হয়রত নুমান ইবনে আজলান
- হয়রত উবাইদা বিন হারেছ
- হয়রত উৎবা বিন গাযওয়ান
- হয়রত হাতেব বিন আমর
- হয়রত উমায়ের বিন আবিওয়াক্কাস
- হয়রত আবু সালমা বিন আব্দুল আসাদ
- হয়রত আকরাম বিন আবুল আকরাম
- হয়রত সাঈদ বিন যায়েদ
- হয়রত সাকাফ বিন আমর
আ দিয়ে পুরুষ সাহাবীর নাম
- আবু বশির
- আবু যার আল গিফারী
- আবদুল্লাহ ইবনে ইয়াযিদ খাতমি
- আদি ইবনে হাতিম
- আনাস ইবনে নাদার
- আবদুল্লাহ ইবনে আবি আওফা
- আওস ইবনে আস সামিত
- আবদুল্লাহ ইবনে আতিক
- আব্বাস ইবনে মিরদাশ
- আসিম ইবনে আদি
- আনাস ইবনে মালিক
- আবদুল্লাহ ইবনে জাফর
- আবদুর রহমান ইবনে হারিস
- আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস
- আউস ইবনে খাওলা
- আউস ইবনে খালিদ
- আওস ইবনে সালাবা
- আওন ইবনে মালিক
- আইয ইবনে মাইস
- আকিল ইবনে আবি তালিব
- আইযুল্লাহ ইবনে উবাইদুল্লাহ
- আবদুল্লাহ ইবনে আবু বকর
- আবদুর রহমান ইবনে শিবল
- আবদুল্লাহ ইবনে উবাই
- আমর ইবনে উমাইয়া
- আমর ইবনে মুয়াজ
- আমির ইবন রাবিয়া
- আমর ইবনে হাযম
- আম্মারা ইবনে ইয়াসির
- আমির ইবনে ইয়াযিদ
- আল বারা ইবনে আযিব
- আবদুল্লাহ ইবনে সালাম
- আবদুল্লাহ ইবনে সুহাইল
- আব্বাদ ইবনে বিশর
- আহনাফ ইবনে কায়িস
- আবু আইয়ুব আনসারি
- আওস ইবনে মিয়ার
- আদ্দাস
- আবু তালহা আনসারী
- আবু সুফিয়ান ইবনুল হারিস
- আবু রাফি
- আবু মুসা আল আশয়ারি
- আবদুল্লাহ ইবনে মাখরামা
- আবদুল্লাহ বিন তারিক
- আব্বাদ ইবনে বিশর
- আব্বাস ইবনে আব্দুল মুত্তালিব
- আবু কাতাদাহ ইবনে রাবী
- আবু হাজাল মুসলিম ইবনে আওসাজা
- আমর ইবনুল আস
- আমির ইবনে ফুহাইরা
ই দিয়ে পুরুষ সাহাবীর নাম
- ইয়াস ইবনে আবুল বুকায়র
- ইয়াযিদ ইবনে সালাবা
- ইয়াসির ইবনে আমির
- ইয়াজিদ ইবনে কায়স
- ইকরিমা ইবনে আবি জাহল
- ইব্রাহিম ইবনে মোহাম্মদ
- ইয়াযিদ ইবনে আস সাকান
- ইয়াজিদ ইবনে আবি সুফিয়ান
উ দিয়ে পুরুষ সাহাবীর নাম
- উবাদাহ ইবনুল হারিস
- উমাইর ইবনে আবু ওয়াক্কাস
- উসমান ইবনে আফফান
- উকবা ইবনে আমির
- উকাশা ইবনে মিহসান
- উসামা ইবনে যায়িদ
- উমর ইবনুল খাত্তাব
- উমাইর ইবনে সাদ
- উতবা ইবন ফারকাদ
- উসমান ইবনে মাজউন
- উয়াইম ইবনে সায়িদা
- উবাদা ইবনে আস সামিত
ক দিয়ে সাহাবীদের নাম
- কাব ইবনে মালিক
- কাব ইবনে উযরা
- কুরযা ইবনে কাব
- কাতাদা ইবনে নোমান
- কুতবা ইবনে আমির
- কুর্জ ইবনে জাবির আল ফিহরি
- কাব ইবনে যুহাইর
- কায়েস ইবনে সাদ
- কুসামা ইবনে আব্বাস
- কুদামা ইবনে মাজউন
খ দিয়ে সাহাবীদের নাম
- খালিদ ইবনে রাখবালা
- খারাস ইবনে উমাইয়া
- খাব্বাব ইবনুল আরাত
- খুবাইদ ইবনে আদি
- খিরাশ ইবনে সাম্মা
- খাদিজা বিনতে খুওয়াইলিদ
- খুফাফ ইবনে নুদবাহ
- খুসাইমা ইবনে সাবিত আনসারি
- খালিদ বিন ওয়ালিদ
- খুনাইস ইবনে হুজাইফা
র দিয়ে সাহাবীদের নাম
- রাবিয়া ইবনে আল হারিস
- রায়হানা বিনতে জায়েদ
- হয়রত রাফে ইবনে খাদিজ
- রাফি ইবনে ইয়াজিদ
- রামালাহ বিনতে আবি সুফিয়ান
- রুকাইয়াহ বিনতে মুহাম্মদ
- রিফায়া ইবনে আবদুল মুনযির
- রুফাইদা আল আসলামিয়া
- হয়রত রহমান বিন আউফ
ল দিয়ে সাহাবীদের নাম
- লায়লা বিনতে আল মিনহাল
- লুবায়নাহ
- লাবিদ
- লুবাবা বিনতে আল হারিস
স দিয়ে সাহাবীদের নাম
- সাফওয়ান ইবনে ওমাইয়া
- সাদ ইবনে হাবতা
- সুরাকা ইবনে মালিক
- সালিম মাওলা আবু হুজাইফা
- সালামা ইবনে হিশাম
- সালমা ইবনে সালামা
- হয়রত সাদ ইবনে খাইসামা
- সাদ ইবনে আবি ওয়াক্কাস
- সাইদ ইবনুল আস
- হয়রত সাদ ইবনে মুয়াজ
- হয়রত সাওবান ইবনে নাজদাহ
- হয়রত সাফিয়া বিনতে রাবিয়া
- হয়রত সাহল ইবনে সাদ
- সালমান আল ফারীসি
- সাদ ইবনে হাবতা
- সাহল ইবনে হানিফ
- সুরাকা ইবনে মালিক
- সুহাইল ইবনে আমর
- সাওবান ইবনে নাজদাহ
- সাঈদ ইবনে আমির আল জুমাহি
- সালামা আবু হাশিম
- সুওয়াইবা আল আসলামিয়াহ
- সায়িব ইবনে খাল্লাদ
- সুমামা ইবনে উসাল
- সাবিত ইবনে কায়শ
- সাবিত ইবনে দাহদাহ
- সাহল ইবনে হানিফ
- সামুরা ইবনে জুন্দুর
- সুলায়মান
- সাদ ইবনে যায়িদ আশহালি
- সাবিত ইবনে ওয়াকশ
শ দিয়ে সাহাবীদের নাম
- শাদাদ ইবনে আউস
- শুরাহবিল ইবনে হাসানা
- শিফা বিনতে আবদুল্লাহ
- শুজা ইবনে ওয়াহাব
- শাম্মাম ইবনে উসমান
- শুকরান সালেহ
শহীদ সাহাবীদের নাম
- সাফওয়ান বিন ওয়াহাব
- সাদ ইবনে খাইছামা
- হারেছ বিন সুরাকা
- উমাইর ইবনুল হুমাম
- যুশ শিমলাইন বিন আব্দে আমর
- আওফ ইবনুল হারিছ
- রাফে ইবনে মুআল্লা
- ইয়াজীদ ইবনুল হারিছ
- উমায়ের ইবনে আবি ওয়াক্কাস
- মাহজা ইবনে সালেহ
সর্বশেষ সাহাবীর নাম কি
আপনারা অনেকেই প্রশ্ন করে জানতে চেয়েছেন যে সর্বশেষ সাহাবীর নাম কি ছিল?
উত্তর হল আমাদের প্রিয়নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম
এর সর্বশেষ সাহাবী ছিলেন আবুত তুফাইল আমের বিন ওয়াসিলাহ রাদিয়াল্লাহু
তা'আলা আনহু। আবুত তুফাইল আমের বিন ওয়াসিলাহ রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু যে
বছর উহুদ যুদ্ধ হয় সেই বছর জন্মগ্রহণ করেন।
এবং তিনি ১১০ হিজরী সনে মৃত্যুবরণ করেন। তারপরে কোন সাহাবী ইন্তেকাল করেছেন
এমনটি ইতিহাসে এখনো পাওয়া যায়নি। আর এই ব্যাপারে ঐতিহাসিকরাও একমত পোষণ
করেছেন। আশা করছি আপনারা আপনাদের প্রশ্নের উত্তরটি পেয়ে গেছেন।
৪ জন সাহাবী খিলাফতে রাশেদার খলিফার নাম
- হযরত আবু বকর (রাঃ)
- হযরত উমর ফারুক (রাঃ)
- হযরত উসমান (রাঃ)
- হযরত আলী (রাঃ)
৪ জন জান্নাতি সাহাবীদের পরিচয়
জান্নাতি ২০ সাহাবীর নাম এর তালিকায় যিনারা শীর্ষে আছেন তাদের পরিচয়
সংহ্মিপ্ত আকারে দেওয়া হলো-
হযরত আবু বকর (রাঃ)
হযরত আবূ বকর সিদ্দীক (রাঃ) রসুল (সাঃ) এর বন্ধু ও হযরত আয়েশা (রাঃ) এর
পিতা। তিনি সর্বপ্রথম পুরুষ যিনি ইসলাম গ্রহন করেন। তাছারা, বিশ্বনবী হযরত
মুহাম্মাদ (সাঃ)-এর ইসলামী দাওয়াত ও আন্দোলনের ফলে যে ইসলামী সমাজ গঠিত
হয়েছিল, হযরত মুহাম্মাদ (সাঃ)-এর পরে উক্ত সমাজের সর্বশ্রেষ্ঠ ব্যক্তি
ছিলেন হযরত আবূ বকর সিদ্দীক (রাঃ)।
তাঁর এই শ্রেষ্ঠত্ব কেবল বিশ্বনবীর জীবদ্দশায়ই সমগ্র মুসলিম সমাজের নিকট
সর্ববাদিসম্মত ছিল না, তাঁর অন্তর্ধানের পরেও গোটা মুসলিম দুনিয়ায় তিনিই
ছিলেন অবিসংবাদিত শ্রেষ্ঠ পুরুষ। এই বিষয়ে অতীত যুগে ইসলামী সমাজের কোন
কেন্দ্রেই এবং কখনই এক বিন্দু মতবৈষম্য পরিলক্ষিত হয়নি। এই ব্যাপারে মত
বৈষম্যের কোন অবকাশ ও কখনো ছিল না।
হযরত উমর ফারুক (রাঃ)
বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মাদ (সাঃ) স্বীয় জীবনের অকৃত্রিম সাধনার ফলে এক
পূর্ণাঙ্গ আদর্শবাদী ও উন্নত চরিত্রবিশিষ্ট সমাজ গঠন করেছিলেন। তাঁর গঠিত
সমাজের প্রতিটি ব্যক্তিই আদর্শবাদিতা ও নৈতিক চরিত্রের দিক দিয়ে ছিল।
পর্বত-শৃংগের মত উন্নত, অন্যায় ও বাতিলের সম্মুখে অনমনীয় এবং
বিরুদ্ধবাদীদের দৃষ্টিতে অত্যন্ত দুর্জয় ও দুর্ভেদ্য। প্রায় সকল সাহাবী
সম্পর্কেই এই কথা পূর্ণ মাত্রায় সত্য ও প্রযোজ্য। কিন্তু তা সত্ত্বেও এটি
অনস্বীকার্য যে কোমলতা, কঠোরতা, বিনয়, নম্রতা এবং সহিষ্ণুতার দিক দিয়া
তাঁদের মধ্যে যথেষ্ট পার্থক্য বিদ্যমান ছিল।
এই পার্থক্য স্বভাবগত তারতম্যের কারণে এক বাস্তব সত্যরূপে স্বীকৃত। এই
পরিপ্রেক্ষিতে আমরা যখন হযরত উমর ফারক (রাঃ)-এর ব্যক্তি চরিত্র পর্যালোচনা
করি, তখন আমাদের সম্মুখে এক অসাধারণ লৌহ-মানবের বিস্ময়কর ভাবমূর্তি
সমুদ্রাসিত হয়ে উঠে।
হযরত উমর (রাঃ) ইসলামী সমাজে এক অপরিসীম বীর্যবান, তেজোময়, নির্ভীক ও
অনমনীয় ব্যক্তিত্বের অত্যুজ্জ্বল আদর্শ সংস্থাপন করেছেন। ইসলামী খিলাফতের
বিশাল আকাশে তিনি এক দেদীপ্যমান চন্দ্রের সমতুল্য। খিলাফতের ময়দানে তাঁর
ভূমিকা অত্যন্ত বলিষ্ঠ ও সমুন্নত।
হযরত উসমান (রাঃ)
হযরত উসমান (রাঃ) খিলাফতে রাশেদা 'র তৃতীয় খলীফা। তিনি ছিনে রসুল (সাঃ) এর
জামাই ও উম্মে কুলসুম (রাঃ) এর স্বামী। তাঁর ব্যক্তিগত চরিত্রে 'খলীফায়ে
রাশেদ' হওয়ার সব বৈশিষ্ট্যই পূর্ণ মাত্রায় বর্তমান ছিল। তিনি স্বভাবতঃই
পবিত্রচরিত্র, বিশ্বাসপরায়ণ, সত্যবাদী, ন্যায়নিষ্ঠ, সহনশীল এবং
দরিদ্র-সহায় ছিলেন। জাহিলিয়াহ যুগের ঘোরতর মদ্যপায়ী সমাজে বসবাস করা
সত্ত্বেও মদ্য ছিল তাঁর অনাস্বাদিত।
রাসূলে করীম (সাঃ)-এর পবিত্র সাহচর্য তাঁর নৈতিক চরিত্রকে অধিকতর নির্মল,
পরিচ্ছন্ন ও দীপ্তিমান করে তুলেছিল। আল্লাহর ভয়ই নৈতিক চরিত্রের মূল উৎস।
যাঁর মন আল্লাহর ভয়ে ভীত-কম্পিত নয়, সে না করতে পারে পাপ কার্যের উল্লেখ
করা যায় না। হযরত উসমান (রাঃ) আল্লাহর ভয়ে সর্বদা কম্পিত ও অশ্রুসিক্ত
থাকত। কবর দেখলে তিনি অস্থির হয়ে পড়তেন।
তিনি প্রায়ই রাসূলে করীম (সাঃ)-কে উদ্ধৃত করে বলতেনঃ কবর হল পরকালীন
জীবনের প্রথম পর্যায়। এই পর্যায়টি সহজে ও নিরাপদে অতিক্রম করা গেলে
পরবর্তী সব কয়টি পর্যায়ই সহজে অতিক্রান্ত হবে বলে আশা করা যায়।
পক্ষান্তরে এতে বিপদ দেখা দিলে পরবর্তী সব পর্যায়ই কঠিন হয়ে দাঁড়াবে।
হযরত আলী (রাঃ)
হযরত আলী (রা) বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মাদ (সাঃ)-এর আপন চাচাতো ভাই, হযরত
ফাতেমা (রাঃ) স্বামী ও হাসান-হোসাইনের পিতা ছিলেন। নবী করীম (সাঃ)-এর
নবুয়্যাত লাভের বছর হযরত আলীর বয়স ছিল মাত্র দশ বছর। তাঁর পিতা আবূ তালিব
বহু সংখ্যক সন্তানের পিতা ছিলেন। আর্থিক অনটন ও দুর্ভিক্ষজনিত পরিস্থিতির
দরুণ দারিদ্রের দুর্বহভাবে তিনি ন্যুব্জ হয়ে পড়ে ছিলেন।
এই অবস্থা দেখে নবী করীম (সাঃ) তাঁর অপর চাচা হযরত আব্বাস (রাঃ)-এর সঙ্গে
আবূ তালিবের দৈন্যভার লাঘবের করার উপায় সম্পর্কে পরামর্শ করেন। নবী করীম
(সাঃ) তাঁকে বলেন, "চাচার দারিদ্র্য ও দুঃখ-কষ্ট আমাদের সমভাগে ভাগ করে
নেয়া উচিত।" এই পরামর্শ অনুসারে হযরত আব্বাস (রাঃ) আবূ তালিব পুত্র জাফরের
এবং নবী করীম (সাঃ) স্বয়ং হযরত আলীর লালন-পালনের সমস্ত দায়িত্ব নিজ কাধে
তুলে নেন।
এই আবু তালিবের পুত্র হযরত আলী (রাঃ) বাল্যকাল হতেই নবী করীম (সাঃ)-এর
সঙ্গী-সাথী ও সহচর হিসাবে পরিচিত হয়ে উঠেন। এই কারণে নবুয়্যাত লাভের পর
রাসুলে করীমের (সাঃ)-এর জীবনে পরিবর্তন সূচিত হওয়ার বিস্ময়কর দৃশ্যাবলী
তিনি নিজ চক্ষে প্রত্যক্ষ করার সুযোগ লাভ করেন।
এই পরিবর্তন সম্পর্কে হযরত আলী (রাঃ)ই জিজ্ঞাসার জবাবে নবী করীম (সাঃ) যখন
তাঁর নিকট তওহীদী দ্বীনের ব্যাখ্যা করেন এবং এর প্রতি ঈমান আনার আহ্বান
জানান, তখনি তিনি দ্বিধাহীন চিত্তে ও উদ্দীপিত হৃদয়ে দ্বীন-ইসলামের প্রতি
ঈমান আনেন।
শ্রেষ্ঠ সাহাবীদের নামের তালিকা
সাহাবী মূলত তাদেরকেই বলা হয় যারা আল্লাহ তাআলার রাসূল হযরত মুহাম্মদ সাঃ
এর সাক্ষাৎ পেয়েছিলেন এবং তার হাতে হাত রেখে ইসলাম গ্রহণ করেছিলেন এবং
ইসলামের প্রতি বিশ্বাস রেখে মৃত্যুবরণ করেছিলেন তাদেরকে। আর আমাদের প্রিয়
নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাই সালাম এর জীবদ্দশায় এমন অনেক সাহাবী
রয়েছে। যারা শেষ নিশ্বাস পর্যন্ত ঈমানের উপর অটল ছিলেন। তবে সেই সকল
সাহাবীদের মধ্য শ্রেষ্ঠ ও প্রধান সাহাবী ছিলেন চারজন। তারা হলেনঃ
- হযরত আবু বাকর সিদ্দীক (রাঃ) (প্রথম খলিফা)
- হযরত উমর ইবনুল খাত্তাব (রাঃ) (দ্বিতীয় খলিফা)
- হযরত উসমান ইবনু আফফান (রাঃ) (তৃতীয় খলিফা)
- হযরত আলী ইবনু আবী তালিব (রাঃ) (চতুর্থ খলিফা)
- এই চারজন সাহাবীকে ইসলামের প্রথম, দ্বিতীয়, তৃতীয় এবং চতুর্থ খলিফা বলা হয়।
উপসংহারঃ জান্নাতি ২০ সাহাবীর নাম
আজকের আর্টিকেলে আমরা ইতিমধ্যে জান্নাতি ২০ সাহাবীর নাম, জান্নাতি সাহাবীদের
নাম, পুরুষ সাহাবীদের নামের তালিকা, শহীদ সাহাবীদের নাম, র দিয়ে সাহাবীদের
নাম, আ দিয়ে সাহাবীদের নাম, ই দিয়ে সাহাবীদের নাম, ক দিয়ে সাহাবীদের নাম গুলো
কি কি এই সকল বিষয়ে।
আশা করছি আপনারা সকল সাহাবীদের নামগুলো জেনে নিতে পেরেছেন। তারপরেও যদি এ
বিষয়ে আরো কিছু জানার থাকে তাহলে কমেন্ট বক্সে আমাদের জানাতে পারেন এবং এরকম
আরো বিভিন্ন তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইট নিয়মিত ভিজিট করুন ধন্যবাদ।
আমাদের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url