acteria এর কাজ কি - Acteria এর উপকারিতা ও খাওয়ার নিয়ম
আপনি কি acteria এর কাজ কি ও Acteria এর উপকারিতা ও খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে
বিস্তারিত যাবতীয় তথ্য জানতে চাচ্ছেন? তাহলে আজকের এই পোষ্টটি আপনার জন্য। কারণ
এই আর্টিকেলে এই ওষুধ সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করার চেষ্টা করেছি। acteria
ক্যাপসুল সম্পর্কিত যাবতীয় তথ্য জানতে হলে আপনাকে শেষ পর্যন্ত থাকতে হবে। তবেই
আপনি এই বিষয়ে অজানা তথ্যগুলো জানতে সক্ষম হবেন।
প্রিয় পাঠক আমাদের মধ্যে এমন অনেকেই আছেন যাদের প্রতিনিয়ত
ডায়রিয়ার সমস্যা এলার্জি জনিত সমস্যা রয়েছে। আর এই সমস্যা সমাধানের
জন্য কোন ওষুধ সেবন করবেন সেই বিষয়ে বুঝে উঠতে পারছেন
না। আজকের আর্টিকেলে এমন একটি ওষুধ সম্পর্কে আলোচনা করব যার
মাধ্যমে আপনারা এই রোগ থেকে রেহাই পেতে পারেন। এ বিষয়ে পরিপূর্ণভাবে
জানতে হলে আমাদের সাথে শুরু থেকে একেবারে শেষ পর্যন্ত থাকতে হবে।
উপস্থাপনা - acteria femina
অনেকেই আছেন যারা হয়তো এই acteria ক্যাপসুল খাওয়ার চিন্তা করছেন কিন্তু এর কাজ
কি বা Acteria এর উপকারিতা ও খাওয়ার নিয়ম ভালোমত জানেন না। মূলত
তাদের সুবিধার্থে এই ক্যাপসুল সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য সাজানোর চেষ্টা
করেছি। আমাদের সকলেরই উচিত যে যেকোনো ধরনের ওষুধ সেবনের আগে সেই ওষুধ
সম্পর্কে সঠিকতা যাচাই করে নেওয়া।
কারণ সুস্থভাবে বেঁচে থাকতে হলে আমাদের শরীরের রোগ-বালাই এর দিকে সতর্ক
থাকতে হবে। তাই প্রতিটা ওষুধ সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত আকারে গুরুত্বপূর্ণ
যাবতীয় তথ্য গুলো জেনে নিতে হবে। আপনি যদি এই ক্যাপসুল সম্পর্কে জানার আগ্রহ
নিয়ে আমাদের ওয়েব সাইটে প্রবেশ করে থাকেন, তাহলে আপনি সঠিক স্থানেই এসেছেন।
তাহলে আসুন বেশি কথা না বাড়িয়ে আসল টপিকের আলোচনা শুরু করা যাক। প্রথমে আমরা
acteria ক্যাপসুল এবং পাউডারের উপাদান সংক্ষেপে জেনে নিব।
acteria ক্যাপসুল এবং পাউডারের উপাদান
এ পর্যায়ে আমরা জেনে নিব acteria ক্যাপসুল এবং পাউডারে কি কি উপাদান রয়েছে সেই
সম্পর্কে। যদিও এই উপাদানগুলো আমাদের কোন কাজে আসে না। তার পরেও জ্ঞান অর্জনের
ক্ষেত্রে আপনি জেনে রাখতে পারেন। প্রতিটি acteria ক্যাপসুল এবং
পাউডারের প্যাকেটে রয়েছে-
- বিফিডোবাকটেরিয়াম বিফিডাম - ১ বিলিয়ন
- ল্যাকটোব্যাসিলাস বুলগারিকাস - বিলিয়ন
- ল্যাকটোব্যাসিলাস এসিডোফিলাস - ২ বিলিয়ন
- ফ্লুট্টো-অলিগোস্যাকারাইডস।
acteria এর কাজ কি
বর্তমানে অধিকাংশ মানুষ গুগলে সার্চ করেন যে acteria এর কাজ কি? অনেকে
সঠিক তথ্য বিভিন্ন ওয়েবসাইটে খোজাখুজি করেন কিন্তু সঠিক তথ্য খুজে না
পেয়ে হতাশ হয়ে পড়েন। তাই পোষ্টের এই অংশে acteria এর কাজ কি বা কি কাজ করে তা
নিয়ে আলোচনা করবো।
মূলত acteria ক্যাপসুল নির্দেশিত হয় অণুজীববিরোধী এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা
বৃদ্ধি কারী হিসেবে।acteria আমাদের মানবদেহের যেখানে পরিপাকতন্ত্র রয়েছে সেখানে
ল্যাকটিক অ্যাসিড (lactic acid) উৎপাদনকারী এক ধরণের ব্যাক্টেরিয়ার PH এর
অভ্যন্তরে থাকা যে ক্ষতিকর জীবাণু গুলো আছে তা ধ্বংস করাই হচ্ছে এর মূল কাজ।
সহজ ভাষায় বলতে গেলে আমাদের শরীরে পরিপাকতন্ত্রে যে ক্ষতিকর জীবাণু রয়েছে সেই
জীবাণুগুলো ধ্বংস করে দেয়। তাছাড়া এটি অনেক সময় বদহজমের চিকিৎসায় সেবন করা
করা সহ আরো নানান প্রতিরোধী হিসেবে কাজ করে থাকে যেমন অ্যাক্টেরিয়া
নির্দেশিতঃ
- ডায়রিয়া প্রতিরোধে
- এলার্জি প্রতিরোধে
- অণুজীব বিরোধী হিসেবে
- রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করনে
- এন্টি অক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে
- রোটাভাইরাস চিকিৎসায় কাজ করে
- এন্টিবায়োটিক ব্যবহারজনিত ডায়রিয়া নিরাময়ে
- ক্লোট্রিডিয়ান ডিফিসাইন জনিত ডায়রিয়া এবং
- ট্রাভেলারস্ ডায়রিয়ার চিকিৎসায় ইত্যাদি।
এছাড়াও এটি দেহের ক্ষতিকারক বেশ কিছু ক্ষতিকর জীবাণু রয়েছে যার সাথে মোকাবেলা
করে। আবার অনেকে হজমজনিত বা ডায়রিয়ার মতো সমস্যায় ভুগছেন, তারা যদি এই ঔষধ
চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে নিয়ম অনুযায়ী সেবন করতে পারেন তাহলে এসব সমস্যাগুলো
সমাধান করতে acteria ক্যাপসুল বেশ ভাল কার্যকারী ভূমিকা পালন করবে।
অ্যাক্টেরিয়া স্যাসেট বা পাউডার নির্দেশিত হচ্ছে রোটাভাইরাস
ডায়রিয়া, এন্টিবায়োটিক ব্যবহারজনিত ডায়রিয়া, এন্টিবায়োটিক
ব্যবহারজনিত ডায়রিয়া এবং ট্রাভেলারস্ ডায়রিয়া। আশা করি acteria এর
কাজ সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। এবার আসুন acteria সেবনে আমাদের শরীরে
কি কি উপকারিতা পাওয়া যায় তা জেনে নেই।
acteria এর উপকারিতা
প্রতিটা ওষুধ সেবনে ভালো ফলাফল বা উপকারিতা পেতে হলে আপনাকে অবশ্যই সঠিক নিয়ম
অনুযায়ী সেবন করতে হবে। তাহলে অবশ্যই আপনি উপকারিতা পাবেন। এই ওষুধ মূলত
শরীরের ব্যাকটেরিয়া গুলোকে প্রতিরক্ষা মূলক হিসেবে নানান ভাবে বাইরের চাপ থেকে
রক্ষা করে। এই ওষুধের উপকারিতাগুলো হচ্ছে-
- acteria ক্যাপসুল ব্যকটেরিয়া থেকে শুষ্কতা ও পরিবেশগত ভাবে চাপ দূরীকরণের সাহায্য করে
- ডায়রিয়া সমস্যার সমাধানের জন্য বেশ ভালো কার্যকরী
- হজমজনিত সমস্যা বা বদহজম দূর করার জন্য বেশ উপকারি
- যাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অনেক তাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়
- অনেক সময় এটি চুলকানি দূরীকরণেও ব্যবহৃত হয়ে থাকে
- আবার অনুজীব প্রতিরোধী হিসেবেও উপকারে আসে
- এছাড়াও যারা প্রতিনিয়ত এলার্জিজনিত সমস্যায় ভুগছেন তাদের ক্ষেত্রেও এই ওষুধটি কার্যকরী ভূমিকা পালন করে থাকে ইত্যাদি।
আশা করছি এতক্ষণে হয়তো acteria এর উপকারিতাগুলো জানতে পেরেছেন। এবার আসুনা আমরা
acteria পাউডার খাওয়ার সঠিক নিয়ম জেনে নিই।
Acteria পাউডার খাওয়ার নিয়ম
আপনি যখন কোন মেডিসিন সেবন করবেন তার পূর্বে অবশ্যই সেই মেডিসিন খাওয়ার নিয়ম
জানতে হবে। কেননা বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা প্রতিটি ওষুধের একটি নির্দিষ্ট নিয়ম
ও ডোজ দিয়ে থাকেন। আপনি যদি নিজে থেকে নিয়ন্ত্রণ করে সেই মোতাবেক ওষুধ সেবন
করেন তাহলে কিন্তু কখনোই ভালো ফলাফল পাবেন না। acteria পাউডার হচ্ছে হারবাল
জাতীয় অর্থাৎ প্রবায়োটিক ওষুধ।
যেটি সেবন করার ফলে আমাদের দেহের সেল এর মাঝে কাজ করে থাকে। এছাড়া এটি আমাদের
শরীরে অনুসরণ করতে সহায়তা করে থাকে। এছাড়াও শিশুদের হজম শক্তির সমস্যা
নিরাময়ে এবং এর পাশাপাশি ডায়রিয়া থেকে রেহাই পাওয়ার জন্যেও ডাক্তারগণ এই
acteria পাউডার খাওয়ার নির্দেশ দিয়ে থাকেন।
তবে বিশেষ করে শিশুদের ক্ষেত্রে এই পাউডার সেবন করার পূর্বে অবশ্যই শিশু
বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিবেন কেননা বয়স ভেদে মেডিসিন বা হারবাল জাতীয়
পাউডার সেবনের নিয়ম অবশ্যই ভিন্ন হয়ে থাকে। acteria পাউডার খাওয়ার দুইটি
নিয়ম রয়েছে একটি প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য অন্যটি শিশুদের ক্ষেত্রে
প্রযোজ্য। চলুন তাহলে সেই দুটি নিয়ম জেনে নেওয়া যাক।
মূলত প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে দৈনিক ১-২টি প্রোবায়োটিক ক্যাপসুল
দিনে সর্বোচ্চ তিন বার সেবন করতে হবে অথবা একজন বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের
চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সেবন করতে হবে। এবং অপরদিকে বাচ্চা বা শিশুদের
জন্য এই ওষুধ বা পাউডার দিনে ১ বার পানি কিংবা দুধের সাথে মিশিয়ে
খাওয়াতে হবে।
তবে সবচেয়ে উত্তম আপনি যদি একজন নিবন্ধিত চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে এই
পাউডারটি সেবন করেন। এটা আমাদের মানব দেহের পরিপাকতন্ত্রে বিদ্যমান যেগুলো
ক্ষতিকর জীবাণুর রয়েছে সেগুলো জীবাণুকে ধ্বংস করতে সাহায্য করে থাকে। এটি
মূলত চিকিৎসকের পরামর্শ ওর তার দেওয়া নিয়ম অনুযায়ী খেতে হয়।
এর কারণ হচ্ছে মনে রাখবেন একজন চিকিৎসক আপনার শরীরের কন্ডিশন অনুযায়ী
acteria পাউডার খাওয়ার সঠিক নিময় জানিয়ে দিতে পারবেন। চিকিৎসকরা বরাবরই যে কোন
ধরনের মেডিসিন কিংবা হারবাল জাতীয় পাউডার নিজে থেকে সেবন করা থেকে বিরত থাকতে
বলেন। কেননা এতে আপনার শরীরে অনেক খারাপ বা ক্ষতিকর প্রভাব ফেলার সম্ভাবনা
রয়েছে।
সুতরাং একজন নিবন্ধিত চিকিৎসক আপনাকে এ বিষয়ে পরামর্শ বা নিয়ম বলে দিবেন আপনি
সেই নিয়ম অনুযায়ী এটি সেবন করবেন। আশা করি acteria পাউডার খাওয়া
নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। এবার আসুন acteria ক্যাপসুল
এর অপকারিতা বা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াগুলো জেনে নিই।
acteria ক্যাপসুল এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
আপনারা হয়তো এতক্ষণে acteria ক্যাপসুল এর কাজ, উপকারিতা, সেবনের
নিয়ম ইত্যাদি সম্পর্কে ধারণা পেয়েছেন। আমরা হয়তো সকলেই জানি যে
প্রতিটা মেডিসিন বা হারবাল জাতীয় ওষুধের বেশ ভালো উপকারিতা থাকার
পাশাপাশি অল্প পরিমাণ হলেও অপকারিতা থাকে। acteria ক্যাপসুল নিশ্চয়ই তার
ব্যতিক্রম হবে না এই ওষুধের ক্ষেত্রেও সামান্য পরিমাণ পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
রয়েছে যেগুলো আমাদের জেনে নেওয়া খুবই জরুরী।
কিছু কিছু সময়ের লক্ষ্য করা হয় ডাক্তাররা তাদের প্রেসক্রিপশনে রোগীদেরকে
ওষুধের নাম লিখে দেন ঠিকই কিন্তু খেয়াল করলে দেখবেন সেই ওষুধগুলো সেবন করার
নিয়ম বলে দেন কিন্তু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া গুলো বলেন না। তাই আপনি যদি এই
ক্যাপসুল খেতে চান অথবা ইতিমধ্যে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী এই ওষুধের ডোজ
চলমান রয়েছে তাদেরকে অবশ্যই পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া গুলো জেনে নিতে হবে।
মূলত তাদের কথা চিন্তা করেই পোস্টের এই অংশে acteria ক্যাপসুল এর
পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সাজানোর চেষ্টা করেছি। তবে একদিক দিয়ে বলা
যায় এই ওষুধের তেমন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই। যদি না আপনি এর নিয়ম
বা অতিমাত্রায় সেবন না করেন।
আপনি যদি চিকিৎসকের পরামর্শ ব্যতীত নিজে থেকে বা চিকিৎসকের পরামর্শ অমান্য করে
অতিরিক্ত মাত্রায় ওষুধ সেবন করে ফেলে তাহলে নিম্নোক্ত সমস্যাগুলো আপনার শরীরে
দেখা দিতে পারে যেমনঃ
- বমি বমি ভাব বা কখনো কখনো রোমিও হতে পারে
- মানব দেহে চুলকানি দেখা দিতে পারে
- শরীরে এলার্জির প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হতে পারে
- এছাড়াও কোন ব্যক্তির যদি পূর্বের অ্যালার্জিজনিত সমস্যা থেকে থাকে তাহলে সেই সমস্যা আরো বেড়ে যেতে পারে ইত্যাদি।
উপরোক্ত সমস্যা গুলো প্রথম পর্যায়ে দেখা দিতে পারে। তবে সবার ক্ষেত্রে এই
সমস্যা গুলো না-ও দিতে পারে। কেননা মানুষের শরীরের কন্ডিশন
অনুযায়ী পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার প্রভাব ভিন্ন হতে পারে। তাই অবশ্যই
আপনাকে একজন চিকিৎসকের পরামর্শ দিতে হবে।
তবে আপনি যদি এই ক্যাপসুল সেবন করার পরে কিংবা ভুলবশত অতিমাত্রায় খাওয়ার পরে
যদি কোন জটিল সমস্যা বা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার লক্ষণ দেখেন তখন অবহেলা না করে
অবশ্যই দ্রুত একজন নিবন্ধিত চিকিৎসকের পরামর্শ নিবেন।
কারণ আপনি যদি অবহেলা করে সমস্যাগুলো আপনার শরীরের মধ্যে লুকিয়ে রাখেন তাহলে
সেখান থেকে আরও গুরুতর জটিলতা সৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তাই আমাদের সবার
উচিত যে কোন ধরনের ও মেডিসিন খাওয়ার আগে একজন নিবন্ধিত ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে
তার দেওয়া নিয়ম অনুযায়ী ওষুধ খাওয়া। আশা করছি এই বিষয়টি পরিষ্কারভাবে
জানতে পেরেছেন।
acteria দাম কত
acteria ক্যাপসুল মূলত প্রোবায়োটিক সংমিশ্রণ সমৃদ্ধির জন্য প্রযোজ্য। এবং এই
ক্যাপসুল রেডিয়েন্ট ফার্মাসিউটিক্যালস লি. কোম্পানি বাজারজাত ও উৎপাদন করে
থাকে। আপনাদের মধ্যে অনেকেই গুগলের এর কাছে এর দাম সম্পর্কে জানতে
চেয়েছেন। এজন্য পোস্টের এই অংশে এর বর্তমান দাম তুলে ধরার চেষ্টা
করেছি। আপনি যদি এর সঠিক দাম জেনে থাকেন তাহলে ফার্মেসি থেকে সংগ্রহ
করতে বিভ্রান্তিতে পড়বেন না।
- acteria ক্যাপসুল প্রোবায়োটিক কম্বিনেশন ৪ বিলিয়ন এর প্রতি পিচ মূল্য হল মাত্র ৪৫ টাকা।
- ইউনিট প্রাইজ (Per Pitch): ৳ ৪৫.০০ (২ x ১০: ৳ ৯০০.০০)
- স্ট্রাইপ প্রাইজ (Box Price): ৳ ৪৫০.০০
- acteria Femina ক্যাপসুল প্রোবায়োটিক কম্বিনেশন ২.৩ বিলিয়ন এর প্রতি পিচ মূল্য হচ্ছে মাত্র ৩৫ টাকা।
- ইউনিট প্রাইজ (Per Pitch): ৳ ৩৫.০০ (২ x ১০: ৳ ৭০০.০০)
- স্ট্রাইপ প্রাইজ (Box Price): ৳ ৩৫০.০০
লেখকের শেষকথা - acteria capsule
acteria এর কাজ কি ও Acteria এর উপকারিতা ও খাওয়ার নিয়ম এবং Acteria
ওষুধ সম্পর্কিত আরও গুরুত্বপূর্ণ টপিকে বিস্তারিতভাবে তুলে ধরেছি। আশা
করছি, আপনারা এই বিষয়ে জেনে উপকৃত হতে পেরেছেন। আপনি যদি এই পোষ্টের কোন অংশ
বুঝতে না পারেন, বা আপনার এ বিষয়ে যদি কোনো মতামত থাকে, তাহলে অবশ্যই কমেন্ট
বক্স জানাবেন।
acteria ক্যাপসুল এর গুরুত্বপূর্ণ ও জরুরী বিষয় সম্পর্কে লেখা আমার আজকের
পোষ্টটি আপনাদের ভালো লাগলে অবশ্যই বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করে দিবেন। এতে তারাওও
এই ক্যাপসুল সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে পারবেন। বিভিন্ন ওষুধ সম্পর্কিত
অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল পড়তে আমাদের ওয়েবসাইট নিয়মিত ভিজিট করতে পারেন
ধন্যবাদ।
আমাদের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url